নয়াদিল্লি: যুবকদের ১ কোটি চাকরি, খরামুক্ত মহারাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারে। বিধানসভা ভোট হতে চলা রাজ্যের জন্য আজ ৪০ পৃষ্ঠার ম্যানিফেস্টো প্রকাশ করল বিজেপি। সম্পন, সম্রুদ্ধ ও সমর্থ শিরোনামে বেরনো ইস্তাহারে মহাত্মা জ্যোতিবা ফুলে, সাবিত্রীবাই ফুলে ও বীর সাভারকরকে মরনোত্তর ভারতরত্ন প্রদান সুনিশ্চিত করার কথাও বলেছে তারা। মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফঢ়নবিশ ও বিজেপির জাতীয় কার্যকরী সভাপতি জে পি নাড্ডা সেটি আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকাশ করেছেন। ইস্তহারটি গত ৫ বছরে নানা পর্যায়ে মহারাষ্ট্রের বিজেপি জোট সরকার ঘোষিত প্রকল্প ও নীতিগুলিরই সম্প্রসারণ, ধারাবাহিকতা বলে অভিমত পর্যবেক্ষক মহলের।
১ কোটি কর্মসংস্থান বাদে কোনও নতুন চটকদার প্রকল্পের ঘোষণা নেই বিজেপির ইস্তাহারে। রাজ্যের আর্থিক বৃদ্ধিতে ৫০ শতাংশ মহিলা অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে তাতে। এবার জোর দেওয়া হয়েছে ঘোষিত মেগা প্রকল্প ও সংস্কার প্রক্রিয়া, বিশেষত কৃষি, জলসেচ ও পরিকাঠামো ক্ষেত্রে সময়মতো শেষ করার ওপর। মধ্যবিত্ত ভোটব্যাঙ্ক টার্গেট করে ২০২১ নাগাদ সবার জন্য আবাসনের প্রতিশ্রুতিও আছে ইস্তাহারে। বিজেপি ইস্তাহারে ২০২০ নাগাদ ইন্দু মিলসে বি আর অম্বেডকর মেমোরিয়াল, শিবাজী মহারাজ মেমোরিয়াল নির্মাণ শেষ করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে।
নাড্ডা রাজ্যের ফঢ়নবিশ সরকারের প্রশংসা করে বলেন, আজ আমি জোর গলায় বলতে পারি, ফঢ়নবিশ মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংস্কৃতি, মৌলিক রাজনীতিকেই আমূল বদলে দিয়েছেন। মহারাষ্ট্রের ভাবমূর্তিও অন্যরকম এখন। ৫ বছর আগে রাজ্যের গায়ে দুর্নীতির তকমা দেওয়া হত। মুখ্যমন্ত্রীর পদটা ছিল মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো, অস্থির ছিল পরিস্থিতি। আজ মহারাষ্ট্র দুর্নীতিমুক্ত। সুশাসন, স্বচ্ছতা, স্থিতিশীলতা এসেছে। ম্যানিফেস্টোটি ভাল পড়াশোনা করে তৈরি, বাস্তবমুখী, গুরুত্বপূর্ণ নথি। কংগ্রেস, এনসিপির মতো নয়, যারা ইস্তাহারের কার্যকারিতাকেই গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ ও সবকা বিশ্বাস’ –এর মন্ত্রে এতে সমাজের সব অংশের কথা ভাবা হয়েছে, সমাজের একেবারে শেষ ধাপে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটিও এতে গুরুত্ব পাবে। শ্রমিক, দলিত ও প্রান্তিক অংশকে সমাজের মূলস্রোতে নিয়ে আসায় দায়বদ্ধ আমরা।
মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী ইস্তাহারে ১ কোটি কর্মসংস্থান, খরামুক্ত রাজ্য, সাভারকরকে মরনোত্তর ভারতরত্নের প্রতিশ্রুতি বিজেপির
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
15 Oct 2019 02:49 PM (IST)
নাড্ডা রাজ্যের ফঢ়নবিশ সরকারের প্রশংসা করে বলেন, আজ আমি জোর গলায় বলতে পারি, ফঢ়নবিশ মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংস্কৃতি, মৌলিক রাজনীতিকেই আমূল বদলে দিয়েছেন। মহারাষ্ট্রের ভাবমূর্তিও অন্যরকম এখন। ৫ বছর আগে রাজ্যের গায়ে দুর্নীতির তকমা দেওয়া হত। মুখ্যমন্ত্রীর পদটা ছিল মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো, অস্থির ছিল পরিস্থিতি। আজ মহারাষ্ট্র দুর্নীতিমুক্ত। সুশাসন, স্বচ্ছতা, স্থিতিশীলতা এসেছে।
NEXT
PREV
আজ ফোকাস-এ (aaj-focus-e) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -