মহারাষ্ট্র সরকারের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, বৈধ টিকিটধারী যে কোনও ব্যক্তিতে সকাল সাড়ে সাতটা পর্যন্ত, সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৪টা ও রাত ৮টা থেকে দিন শেষ হওয়া পর্যন্ত ট্রেনে চাপার অনুমতি দেওয়া হোক। আর সকাল ৮টা থেকে সাড়ে দশটা, বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা-এই সময়কালে শুধুমাত্র ট্রেনে উঠতে পারবেন বৈধ কিউআর কোড বসানো পরিচয়পত্রধারী অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবায় জড়িত স্টাফরা। আর প্রতি ঘন্টায় মহিলা যাত্রীদের জন্য স্পেশাল ট্রেন চলুক। চিঠিতে সরকারি রেল পুলিশ কমিশনারের পাশাপাশি সেন্ট্রাল রেল ও ওয়েস্টার্ন রেলের জেনারেল ম্যানেজারদের উল্লেখ করে বলা হয়েছে, যাবতীয় কোভিড-১৯ সুরক্ষাবিধি পালন সুনিশ্চিত করে সাধারণ মানুষকে লোকাল ট্রেন পরিষেবার সুযোগ দেওয়া যায় কিনা, সরকার সেটাই ভাবছে। ১৫ জুন থেকে অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত স্টাফদের জন্য।
যে শহরতলি ট্রেন পরিষেবা শুরু হয়েছে, তার ফ্রিকোয়েন্সিও বাড়াতে চায় সরকার।
রেল কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে সাবধানী প্রতিক্রিয়া দিয়েছে। বলেছে, রেলওয়ে সবসময়ই সামাজিক সুরক্ষাবিধি বজায় রেখে শহরতলির ট্রেন পরিষেবা বাড়াতে তৈরি। আমরা মহারাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করছি যাতে তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেই এইসব অতিরিক্ত ট্রেন পরিষেবা দেওয়া যায়।