কী কী বললেন তিনি, নজর রাখব --
এলাকার পর এলাকা ধ্বংস। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
- প্রশাসন সাধারণ মানুষের সাহায্যে ৫ লক্ষ মানুষকে সরাতে পেরেছি।
- ১৭৩৭ এ এমন ভয়ঙ্কর ঝড় হয়েছিল।
- ওয়ার রুমে বসে আছি আমি। নবান্নয় আমার অফিস কাঁপছে।
- কটা কঠিন পরিস্থিতির যুদ্ধকালীন মোকাবিলা করলাম।
- মাঝরাত অবধি হয়ত ঝঞ্ঝা চলবে।
- নন্দীগ্রাম, রামনগর প্রভৃতি এলাকায় বড় ক্ষতি।
- দঃ ও উত্তর ২৪ পরগণা প্রায় ধ্বংস ঝড়ের দাপটে।
- গাছ পড়ে মানুষ মারা গেছেন।
- মোট ক্ষতি এখনও গণনা করা যায়নি।
- অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ নেই, জল নেই।
- পাথরপ্রতিমা, নামখানা, কাকদ্বীপ, কুলতলি, বারুইপুর, সোনারপুর সব জায়গায় ধ্বংসের ছবি।
- রাজারহাট, হাসনাবাদ, সন্দেশখালি, গোসাবা, হাবড়া সব জায়গাই বিপর্যস্ত।
- একদিকে কোভিডের থাবা, অন্যদিকে উমপুনের দাপট...স্বজনহারা পরিস্থিতি মনে হচ্ছে।
- ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ত্রাণ শিবিরের মানুষগুলোকে আগে দেখতে হবে।
- একাধিক ব্রিজ ভেঙে পড়েছে। প্রচুর বাড়ি, নদীবাঁধ ভেঙে গেছে। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে গেছে।
- ৬ মাস আগে বুলবুলের পর বাঁধের মেরামত হয়েছিল, সেই সব নদীবাঁধও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
- উমপুনে ক্ষয়ক্ষতি লক্ষ-কোটি ছাড়াবে কিনা জানি না। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন রাজনীতি করবেন না।
- মানবিকতার কারণে সাহায্য চাইছি। ত্রাণ শিবির এখনই ছাড়বেন না।
- সকলের সহযোগিতা প্রার্থনা করছি। এখন ধ্বংসের স্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছি।
- ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা করা হবে। মানুষের বিপদে পাশে আছি।
- হাওড়া, হুগলিতেও উমপুনের প্রভাব মারাত্মক।
- কাল বিকেলে ক্ষতির প্রাথমিক রিপোর্ট নেওয়া হবে।
- কৃষি, পানীয় জল, স্বাস্থ্য, সেতু, রাস্তার হাল দেখতে হবে। সবই নতুন করে করতে হবে।
- ধ্বংসের হাত থেকে উন্নয়নের যজ্ঞে সামিল হতে হবে। করোনার থেকেও বড় বিপর্যয়।
- রাতে কেউ বাড়ির বাইরে বেরোবেন না।