ব্যবসার অনুকূল পরিবেশের ক্ষেত্রে ভারতের উন্নতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ২০১৪ সালে ১৪২ নম্বর থেকে এখন ৭৭ নম্বরে উঠে আসার কৃতিত্ব অন্য কোনও দেশের নেই। এটা যে করা যায়, সেটা অনেকেই বিশ্বাস করতে পারেনি। প্রথম পঞ্চাশের মধ্যে ভারতের ঢুকে পড়তেও বেশিদিন সময় লাগবে না বলে আশাপ্রকাশ করেছেন মোদী।
প্রধানমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পের যে সংস্থাগুলি জিএসটি-তে নথিভুক্ত, একটি নতুন পোর্টালের মাধ্যমে ৫৯ মিনিটের মধ্যে তাদের এক কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণের আবেদন মঞ্জুর করা হবে। এই সংস্থাগুলি নতুন করে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ২ শতাংশ ছাড় পাবে। আমদানির ক্ষেত্রে সুদেও এই সংস্থাগুলিকে ৩ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হবে। ইন্সপেক্টরদের দায়িত্ব দেওয়া না হলে কোনও সংস্থায় পর্যবেক্ষণে যেতে পারবেন না বলেও জানিয়েছেন মোদী। তাঁর দাবি, এই ঐতিহাসিক ঘোষণার ফলে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে জডিত কোটি কোটি মানুষের দীপাবলি উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও জানিয়েছেন, এতদিন রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থাগুলির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ২০ শতাংশ ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প থেকে নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। এবার সেটা বেড়ে হচ্ছে ২৫ শতাংশ। প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য ২০টি হাব ও ১০০টি টুল রুম তৈরি করা হবে। এর জন্য ৬,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে।