স্বাভাবিকভাবেই প্রধানমন্ত্রীর এই সভার নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কঠোর হবে। সূত্রের খবর, শনিবার ভোর ৫টা অবধি এই সভার সুরক্ষা নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যাতে কোনও গুজব বা উস্কানিমূলক বার্তা না ছড়িয়ে পড়ে, সেদিকটা বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখার ব্যাপারে কথা হয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত বৈঠকে।
শহরের বিভিন্ন এন্ট্রি পয়েন্টে গাড়িগুলি পরীক্ষা করে দেখা হতে পারে। খেয়াল রাখা হবে, এমন কোনও জিনিস যেন শহরে না ঢোকে, যা প্রধানমন্ত্রীর সভার শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করতে পারে।
সভাস্থলের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন রাস্তায় বসানো হয়েছে অতিরিক্ত ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। উঁচু বাড়িগুলিতে এই ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। এগুলির উপর সবসময় নজর থাকবে।
প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দিকটি জোরদার করতে দিল্লি পুলিশ ক্রমাগত যোগাযোগ রাখছে এসপিজির সঙ্গে। থাকবে বিজেপির নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী।