গতকালই পুনিতা বিহারের ঔরঙ্গাবাদের আদালতে ডিভোর্সের মামলা ঠুকেছেন। তাঁর বক্তব্য, অক্ষয়কে ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে নির্দোষ। তিনি বলেন, তিনি অপরাধীর বিধবা স্ত্রীর পরিচয় নিয়ে বাঁচতে চান না। ফাঁসির আগেই ডিভোর্স চান।
আজ পাতিয়ালা আদালতের বাইরে তিনি জ্ঞান হারান। সঙ্গে ছিল কোলের শিশু। কিছুক্ষণ পর চৈতন্য ফিরলে তিনি চটি দিয়ে নিজেকে আঘাত করতে থাকেন। বলেন, আর বাঁচতে চাই না। এবার আত্মহত্যা করব।
নির্ভয়া মামলার চার দোষীর ফাঁসি ইতিমধ্যে তিনবার পিছিয়ে গিয়েছে। তারা একের পর এক আইনি রক্ষাকবচ প্রয়োগ করে ফাঁসির রাস্তায় বাধা সৃষ্টি করে, যা নিয়ে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নির্যাতিতার মা। তাঁর ক্ষোভ, দোষীরা ছাড় পাচ্ছে, ন্যয়বিচার হচ্ছে না মেয়ের।