রশিদের বক্তব্য, ২০১৯ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ণ করতে পারেন মোদী। তিনি আবার সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করাতে পারেন। ৫ রাজ্যের ভোটে বিজেপির হার হয়েছে। তাই গোমাতার ভোটারদের আকর্ষণ করতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করাতে পারেন তিনি।
২০১৬-র সেপ্টেম্বরে উরি হামলার বদলা নিতে ভারতীয় সেনারা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেন। এতে খতম হয় বহু জঙ্গি, বেশ কয়েকটি জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। মাসুদ আজহার, হাফিজ সইদের মত পাকিস্তানে ঘাঁটি গাড়া সন্ত্রাসবাদী পান্ডারা এর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য চাপ দিয়ে চলেছে পাকিস্তান সরকারকে।
বিজেপি অবশ্য রশিদের আশঙ্কার কড়া জবাব দিয়েছে। শাহনওয়াজ হুসেন বলেছেন, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ভোট জয়ের জন্য নয়, পাকিস্তানকে শিক্ষা দিতে জরুরি ছিল, দরকারে আবার করা হবে। কংগ্রেসও বলেছে, ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলানোর অধিকার পাকিস্তানের নেই। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, ভারত সরকার ও সেনা উভয়েই কিন্তু একাধিকবার জানিয়েছে, দরকারে ফের সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করতে পিছু হঠবে না তারা।