পরিসংখ্যান দেখিয়ে তিনি বলেন, শনিবার অবধি করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ৩.১ শতাংশকে আইসিএইতে রাখার প্রয়োজন ছিল। ভেন্টিলেশনে ছিল ০.৪৫ শতাংশ মানুষ। ২.৭ শতাংশ অক্সিজেন সাপোর্টে ছিল।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার পর্যন্ত দেশে ২ হাজার ৮৭২ জনের মৃত্যু হয়। আক্রান্তের সংখ্যা ৯০ হাজার ছাড়ায়। তার আগের ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ে ৪ হাজার ৯৮৭। যা একদিনের নিরিখে রেকর্ড। তবে এর মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৪ হাজার ১০৯ জন।
এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে প্রতিদিন প্রায় ১ লক্ষ মানুষের করোনা-পরীক্ষা হচ্ছে। ৩৭৩টি সরকারি ল্যাবে হচ্ছে টেস্ট। ১৫২টি বেসরকারি পরীক্ষাগারেও করোনা-পরীক্ষা হচ্ছে। সরকারি তথ্য বলছে রবিবার অবধি দেশে ২২ লাখের অনেক বেশি কোভিড-১৯ পরীক্ষা হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে সারা দেশে ৯১৬টি কোভিড হাসপাতাল খোলা হয়েছে। মোট বেড ১,৮০,৪৭৩।
'ভারত আসতে আসতে নতুন স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। পরিচ্ছন্নতার নির্দেশিকা মেনে হাত বারবার ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে ধোওয়া, অ্যালকোহল বেসড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা, যেখানে-সেখানে থুতু না ফেলা এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে। কাজের জায়গা স্যানিটাইজ করতে হবে। পাবলিক প্লেসে মুখ ঢাকা রাখতে হবে, রেসপিরোটরি হাইজিন মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। ', বললেন হর্ষ বর্ধন।
সেই সঙ্গে আবারও মনে করালেন 'দো গজ কি দূরি' মেনে চলতেই হবে।