এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন। এছাড়া স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্যসচিব সহ অন্যান্য আধিকারিকরাও থাকবেন বৈঠকে।
এই বৈঠকের আগে আজ সব রাজ্যের মুখ্যসচিব ও স্বাস্থ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গওবা। এই বৈঠকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, রাজ্যগুলি আর্থিক কার্যকলাপ শুরু করার পাশাপাশি করোনা মোকাবিলার জন্য বিশেষ কৌশল অবলম্বন করার পক্ষে। ১৭ তারিখ তৃতীয় দফার লকগডাউন শেষ হওয়ার পর দেশের কোন অঞ্চলগুলিতে বিধি-নিষেধ শিথিল করা যাবে, সে বিষয়েও রাজ্যগুলির আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন গওবা। বেশিরভাগ আধিকারিকই জানিয়েছেন, দেশের কয়েকটি অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তাই ১৭ তারিখের পর কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া যেতে পারে। তবে কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যায় বদল হওয়ার সম্ভাবনা কম।
আজ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সারা দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৬২,৯৩৯। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২,১০৯। এরই মধ্যে অন্ধ্রপ্রদেশে কারখানা থেকে স্টাইরিন গ্যাস লিক করে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিকেরও মৃত্যু হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরানোর বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে।