ওই স্কুলের নাম সিন্ধ পাবলিক স্কুল। পুলিশের দাবি, নিরাপত্তার কারণেই অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক নোতন মলকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে তারা। জানা গিয়েছে, তাঁর এক ছাত্রের বাবা আবদুল আজিজ রাজপুতের অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আবদুলের দাবি, ওই শিক্ষক ইসলামের পয়গম্বরের নামে অপমানজনক মন্তব্য করেছেন। এই অভিযোগ সামনে আসতেই সিন্ধুতে দাঙ্গা শুরু হয়েছে। ঘোটকি জেলায় পথে নেমে চলছে বিক্ষোভ, ভাঙচুর। স্কুলটিতেও ভাঙচুর চলেছে। উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের মানবাধিকার কমিশন। তারা জানিয়েছে, পরিস্থিতি অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। ঘোটকি পুলিশ বলেছে, তারা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে আইনের শাসন জারি করার চেষ্টা করছে।
পাকিস্তান হিন্দু পরিষদের প্রধান ও ক্ষমতাসীন পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ নেতা রমেশ কুমার বাঙ্কবানি জানিয়েছেন, ওই প্রধান শিক্ষককে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য কোনও অজানা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মিরপুর, মাথেলো, আদিলপুর সহ আশপাশের এলাকাতেও ছড়িয়ে পড়েছে অশান্তি। রাস্তাঘাট বন্ধ করে চলছে বিক্ষোভ, প্রধান শিক্ষককে গ্রেফতার করার দাবি উঠেছে।