দিল্লির এক আদালত চারজনের ফাঁসির দিন চূড়ান্ত করার পর বিনয় ও মুকেশ কিউরেটিভ পিটিশন দিয়েছিল। কিন্তু বাকি দুজন দেয়নি।
আইনজীবী এ পি সিংহের মাধ্যমে পেশ করা আবেদনে বিনয় সওয়াল করেছিল, তার অল্প বয়স, কিন্তু ‘সেটা বিবেচনায় রাখার বিষয়টি ভুল করে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে’। আরেক দোষী অক্ষয় মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করে দেওয়া তাদের আগের রায় খতিয়ে দেখার আবেদন জানিয়ে যে রিভিউ পিটিশন পেশ করেছিল, সেটিও সম্প্রতি খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট।
২৩ বছর বয়সি প্যারামেডিকেল ছাত্রীকে ২০১২র ১৬ ও ১৭ ডিসেম্বরের মাঝের রাতে ৬ জন চলন্ত বাসে ধর্ষণ, চরম নির্যাতনের পর রাস্তায় ছুঁড়ে ফেলে। সিঙ্গাপুরের এক হাসপাতালে দিনকয়েক বাদে লড়াই চালিয়ে মারা যায় মেয়েটি।
২০১৩র সেপ্টেম্বর এক ফাস্ট ট্রাক আদালত ৪ জনকে গণধর্ষণ, অস্বাভাবিক যৌন নিগ্রহ, খুন, মেয়েটির পুরুষ সহযোগীকে খুনের চেষ্টা সহ ১৩টি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে। পঞ্চম অভিযুক্ত রাম তিহারে নিজের সেলে গলায় দড়ি দেয়, ষষ্ঠ অভিযুক্তকে ঘটনার সময় নাবালক ছিল, এই যুক্তিতে সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হয়।