Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
মাছ বিক্রি করে পড়াশোনার খরচের সংস্থান করে ট্রোলড হওয়া কেরলের সেই মেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বন্যাত্রাণ তহবিলে দিলেন দেড় লক্ষ টাকা
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
18 Aug 2018 06:53 PM (IST)
NEXT
PREV
তিরুঅনন্তপুরম: কেরলে যখন বিধ্বংসী বন্যায় ভয়াবহ বিপর্যয় চলছে, তখনই এক মহান নজির তৈরি করলেন কোচির সেই কলেজ ছাত্রী, যিনি পড়াশোনার অর্থের সংস্থান করতে মাছ বিক্রি করেন জানাজানি হওয়ায় সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হয়েছেন। ২১ বছরের হানান নামে ওই ছাত্রী মুখ্যমন্ত্রীর বিপর্যয় মোকাবিলা ত্রাণ তহবিলে দেড় লক্ষ টাকা দিয়েছেন। তবে এটা তাঁর নিজের অর্থ নয়, পরিবার নিয়ে তিনি চরম অর্থকষ্টে আছেন, পড়াশোনা চালাতে পারছেন না, এ কথা সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর তিনি যে অর্থসাহায্য পেয়েছেন, তা থেকেই এই অর্থ দিয়েছেন। হানান বলেছেন, মানুষের দান তাদের প্রয়োজনেই ফিরিয়ে দিলাম। সংসারের প্রয়োজন মেটাতে একসময় ফুলও বেচতেন। তিনি ত্রাণে মুক্ত হস্তে দান করার আবেদন করেছেন সবাইকে।
ইডুক্কি জেলার থোডুপুঝার বেসরকারি কলেজের বিজ্ঞানের ছাত্রীর জীবন সংগ্রামের কাহিনি ছড়িয়ে পড়েছিল একটি মালয়ালম দৈনিকে তাঁকে নিয়ে লেখালেখি হওয়ায়। তাঁকে বাহবা যেমন দিয়েছেন বহু লোক, তেমনই সংশয়ের সুরে তাঁর বিরুদ্ধে সহানুভূতি কুড়োতে সাজানো কাহিনি ছড়ানোর অভিযোগও করে অনেকে।
হানান একা নন, সহ নাগরিকদের চরম বিপদের সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন বহু মানুষ। এঁদের মধ্যে আছেন সাজিশ। কেরলে নিপা ভাইরাস মহামারীর চেহারা নিলে সেবা করতে গিয়ে রোগীর শরীর থেকে মারণ রোগের জীবাণু সংক্রমণের ফলে লিনি পুথুসেরি নামে যে নার্স মারা যান, তাঁর স্বামী সাজিশ। সরকারি কর্মচারী সাজিশ চাকরির প্রথম মাইনের ২৫০০০ টাকা দান করেছেন ত্রাণ তহবিলে। লিনির নিঃস্বার্থ মানবসেবার স্বীকৃতি হিসাবে কেরল সরকার সাজিশকে স্বাস্থ্য দপ্তরে চাকরি দেয়।
কান্নুরের থ্যালাসেরির বাসিন্দা ৬৮ বছরের রোহিনী মাসে ৬০০ টাকা পেনশন পান। আর কোনও আয় নেই। তা সত্ত্বেও জমানো অর্থ থেকে ১০০০ টাকা তিনিও ত্রাণ তহবিলে দিয়েছেন।
তিরুঅনন্তপুরম: কেরলে যখন বিধ্বংসী বন্যায় ভয়াবহ বিপর্যয় চলছে, তখনই এক মহান নজির তৈরি করলেন কোচির সেই কলেজ ছাত্রী, যিনি পড়াশোনার অর্থের সংস্থান করতে মাছ বিক্রি করেন জানাজানি হওয়ায় সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হয়েছেন। ২১ বছরের হানান নামে ওই ছাত্রী মুখ্যমন্ত্রীর বিপর্যয় মোকাবিলা ত্রাণ তহবিলে দেড় লক্ষ টাকা দিয়েছেন। তবে এটা তাঁর নিজের অর্থ নয়, পরিবার নিয়ে তিনি চরম অর্থকষ্টে আছেন, পড়াশোনা চালাতে পারছেন না, এ কথা সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর তিনি যে অর্থসাহায্য পেয়েছেন, তা থেকেই এই অর্থ দিয়েছেন। হানান বলেছেন, মানুষের দান তাদের প্রয়োজনেই ফিরিয়ে দিলাম। সংসারের প্রয়োজন মেটাতে একসময় ফুলও বেচতেন। তিনি ত্রাণে মুক্ত হস্তে দান করার আবেদন করেছেন সবাইকে।
ইডুক্কি জেলার থোডুপুঝার বেসরকারি কলেজের বিজ্ঞানের ছাত্রীর জীবন সংগ্রামের কাহিনি ছড়িয়ে পড়েছিল একটি মালয়ালম দৈনিকে তাঁকে নিয়ে লেখালেখি হওয়ায়। তাঁকে বাহবা যেমন দিয়েছেন বহু লোক, তেমনই সংশয়ের সুরে তাঁর বিরুদ্ধে সহানুভূতি কুড়োতে সাজানো কাহিনি ছড়ানোর অভিযোগও করে অনেকে।
হানান একা নন, সহ নাগরিকদের চরম বিপদের সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন বহু মানুষ। এঁদের মধ্যে আছেন সাজিশ। কেরলে নিপা ভাইরাস মহামারীর চেহারা নিলে সেবা করতে গিয়ে রোগীর শরীর থেকে মারণ রোগের জীবাণু সংক্রমণের ফলে লিনি পুথুসেরি নামে যে নার্স মারা যান, তাঁর স্বামী সাজিশ। সরকারি কর্মচারী সাজিশ চাকরির প্রথম মাইনের ২৫০০০ টাকা দান করেছেন ত্রাণ তহবিলে। লিনির নিঃস্বার্থ মানবসেবার স্বীকৃতি হিসাবে কেরল সরকার সাজিশকে স্বাস্থ্য দপ্তরে চাকরি দেয়।
কান্নুরের থ্যালাসেরির বাসিন্দা ৬৮ বছরের রোহিনী মাসে ৬০০ টাকা পেনশন পান। আর কোনও আয় নেই। তা সত্ত্বেও জমানো অর্থ থেকে ১০০০ টাকা তিনিও ত্রাণ তহবিলে দিয়েছেন।
আজ ফোকাস-এ (aaj-focus-e) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -