মুস্তাকের স্ত্রী মৈনাজ বেগমই ছেলের নাম ‘নরেন্দ্র মোদি’ রাখার সিদ্ধান্ত নেন। পরিবারের সবারই এতে আপত্তি ছিল। মুস্তাকও শুরুতে বেঁকে বসেছিলেন। পরে অবশ্য তিনি স্ত্রীর সঙ্গে একমত হন। এরপর গোন্ডা জেলা প্রশাসনে স্মারকলিপি দিয়ে তিন তালাক বিরোধী আইন, গরিবদের বিনামূল্যে রান্নার গ্যাসের সংযোগ, শৌচাগার তৈরির জন্য অর্থসাহায্য সহ মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রশংসা করেন মৈনাজ। ছেলের জন্ম হওয়ার পর তার নাম ‘নরেন্দ্র মোদি’ রাখেন তিনি।
পাঁচ বছর আগে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে যান মুস্তাক। তাঁদের দুই মেয়ে আছে। এবার তৃতীয় সন্তান হল। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী গত পাঁচ বছরে দেশের জন্য যা করেছেন, তাতে আমরা মুগ্ধ। আশা করি আমার ছেলেও ভাল কাজ করে প্রধানমন্ত্রীর মতো সুনাম অর্জন করবে। লোকজন ওকে মোদি-মোদি বলে রাগাতে পারে। তবে বড় হলে ওকে কেউ কিছু বলার সাহস পাবে না। কারণ, ও নরেন্দ্র মোদি। আশা করি আমার ছোট্ট মোদিকে আশীর্বাদ করতে উত্তরপ্রদেশে আমাদের গ্রামে আসবেন প্রধানমন্ত্রী। সেটা আমাদের পরিবারের কাছে গর্বের বিষয় হবে।’