ইংল্যান্ড ১৮টি বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছে ভারত সরকারের কাছে। ৩টি শর্তও রেখেছে তারা। লন্ডনের প্রশ্ন, যে সব তথ্য ভারত সরকার দিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, আন্ডারটেকিংয়ের জাল চিঠি ইস্যু করা হয় ২০১৭-র ফেব্রুয়ারি থেকে সে বছরেরই মে মাসের মধ্যে ও এ বছরের জানুয়ারিতে। তাহলে জালিয়াতির সময়সীমা কী। এছাড়া লন্ডনে নীরব মোদীর সম্পত্তির সম্পূর্ণ খতিয়ানও চেয়ে পাঠিয়েছে তারা।
ভারত সরকার এই সব তথ্য পাঠালে তা ইংল্যান্ডে গা ঢাকা দেওয়া নীরব মোদীর হাতে তুলে দেবে লন্ডন। দিল্লির আশঙ্কা, এই অতিরিক্ত সময়ে নীরব মোদী তাঁর আত্মপক্ষ সমর্থনে জরুরি তথ্যাবলী জোগাড় করে নেবেন। লন্ডনের এই আচরণের ফলে নীরব মোদীকে বাড়তি সুবিধে দেওয়া হল বলে তারা মনে করছে।