সাংবাদিক বৈঠকে বিমানবাহিনীর উপপ্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল আর জি কে কপূর বলেছেন, ‘আগামীকাল অভিনন্দনকে মুক্তি দেওয়া হবে। এতে আমরা খুব খুশি। তাঁর ফেরার অপেক্ষায় আছি।’ বিমানবাহিনী ইমরানের এই পদক্ষেপকে সৌজন্য হিসেবে দেখছে কি না, সেই প্রশ্নের জবাবে কপূর বলেছেন, ‘আমরা এটিকে জেনিভা চুক্তি অনুযায়ী আচরণ হিসেবেই দেখছি।’
এই সাংবাদিক বৈঠকেই এক প্রতিরক্ষা মুখপাত্র বলেছেন, ‘নৌবাহিনীকে তৈরি রাখা হয়েছে। পাকিস্তান যদি ভারতের জলসীমায় ঢুকে পড়ার দুঃসাহস দেখায়, তাহলে ভূমি, জল বা আকাশে বাধা দেওয়া, প্রতিরোধ করা এবং পরাস্ত করার জন্য তৈরি নৌবাহিনী। প্রয়োজন হলে দৃঢ়, দ্রুত ও কঠোর পদক্ষেপ করার বিষয়ে আশ্বাস দিচ্ছে নৌবাহিনী। দেশ ও নাগরিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার বিষয়ে আমরা স্থলসেনা ও নৌবাহিনীর সঙ্গে আছি।’
অন্যদিকে, আজই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে নিরাপত্তা বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। এই বৈঠকে হাজির ছিলেন তিন বাহিনীর প্রধান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি, বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।