জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপকে স্বাগত জানিয়ে দ্বিবেদী বলেছেন, দেরিতে হলেও ঐতিহাসিক ভুল সংশোধন করা হয়েছে। জ্যোতিরাদিত্যর ট্যুইট, ‘জম্মু ও কাশ্মীর ও লাদাখকে ভারতে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপকে আমি সমর্থন করছি। তবে সাংবিধানিক পদ্ধতি মানলে ভাল হত। তাহলে কোনও প্রশ্ন উঠত না। তবে দেশের স্বার্থে আমি এই পদক্ষেপকে সমর্থন করছি।’
অপর এক কংগ্রেস নেতা অনিল শাস্ত্রীর ট্যুইট, ‘দেশের মানুষের মনোভাব বুঝে অবস্থান নেওয়া উচিত কংগ্রেসের। এই ইস্যুতে মানুষ সরকারের পাশে আছে। আমরা মণ্ডলের বিরোধিতা করে উত্তরপ্রদেশ ও বিহার হারিয়েছি। ভারত হারানোর ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়।’
হুডা বলেছেন, জাতীয় অখণ্ডতার স্বার্থেই জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। মুম্বইয়ের কংগ্রেস প্রধান মিলিন্দ দেওরা ট্যুইট করে বলেছেন, ‘৩৭০ ধারার বিষয়টি উদারপন্থীদের বিরুদ্ধে রক্ষণশীলদের বিতর্কে পরিণত হয়েছে। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। ভারতের সার্বভৌমত্ব, যুক্তরাষ্ট্র, জম্মু ও কাশ্মীরে শান্তি, কাশ্মীরের যুবকদের কর্মসংস্থান এবং কাশ্মীরি পণ্ডিতদের ন্যায়বিচারের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলিকে মতাদর্শগত বিরোধ দূরে সরিয়ে রেখে ভারতের পক্ষে কোনটা ভাল হবে, সে বিষয়ে আলোচনা করা উচিত।’