কলকাতা: করোনা নিয়ে মানুষকে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, চিন্তা করার কারণ নেই, তবে সতর্ক থাকবে হবে।
শুক্রবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, রাজ্যে এখনও করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮। করোনা-মুক্ত হয়েছেন ১২ জন। আজ আরও ৯ জন সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। সরকারি কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়া হয়েছে ৩২১৮ জনকে। সরকারি কোয়ারেন্টিনে আছেন ১৮৯২ জন। এছাড়া, হোম কোয়ারেন্টিনে ৫২ হাজার।

এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক মুখ্যমন্ত্রী ঠিক কী কী বলেছেন--




  • চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন করোনা আক্রান্তরা।

  • হাসপাতালে করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা করব না, হয় না।

  • অনেক বড় লড়াই এসেছে, এটাও একটা লড়াই।

  • এক একটা হাসপাতালে শুধু করোনারই চিকিৎসা হচ্ছে।

  • করোনার চিকিৎসায় রাজ্যে ৫৯টি হাসপাতাল।

  • বাঙুরের সব রোগীদের এসএসকেএম, শম্ভুনাথে আনা হচ্ছে।

  • এমআর বাঙুরে শুধুমাত্র করোনারই চিকিৎসা।

  • সাগর দত্ত হাসপাতালে কী হবে, ঠিক করবে সরকার।

  • আইন অনুযায়ী সরকার যে কোনও জায়গায় করতে পারে।

  • কোথায় কার চিকিৎসা হবে, ঠিক করবে সরকার।

  • সবাইকে আরও অনেক মানবিক হতে হবে।

  • কোথাও হয়তো রেশন পেতে একটু সময় লাগছে।

  • মানুষ যেন একসঙ্গে জমায়েত না হয়, তা দেখতে হবে।

  • বাংলা যা করে দেখিয়েছে, তা অন্যের কাছে মডেল।

  • আমরা প্রতিমূহূর্তে অন্য রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।

  • কোথায় কে খাবার পাচ্ছে না, কার কী সমস্যা, দেখা হচ্ছে।

  • কিছু লোক আছে, কাজ নেই বলবেই।

  • খাদ্যসামগ্রী সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।

  • সময় না দিয়েই লকডাউন, তাই একটু সময় লাগছে।

  • যারা বলছে কিচ্ছু পাইনি, বলাটা খুব সহজ।

  • টাকা নেই, তাও পর্যাপ্ত পরিমাণে মাস্কের অর্ডার দিয়েছি।

  • থার্মাল গান ২০ হাজার অর্ডার দেওয়া হয়েছে।

  • বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের সব রোগী ভাল আছে।

  • আজ ৯জন করোনা মুক্ত হয়ে বাড়ি ফিরছেন।

  • লকডাউনে রাজ্যের প্রচুর আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।

  • অনেক রাজ্য পুরো মাইনে দিতে পারেনি, আমরা পেরেছি।

  • রেশন দোকানে একসঙ্গে সবাই না দাঁড়িয়ে দূরত্ব রাখুন।

  • এখন ঘরে থাকাটাই সবচেয়ে বেশি নিরাপদ।