Yaas Cyclone LIVE শক্তি কমেছে ইয়াসের, পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
Yaas Cyclone Live Updates in West Bengal: পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে। বৃষ্টি হবে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও
অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় থেকে শক্তি হারিয়ে এই মুহূর্তে শুধুমাত্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে ইয়াস। যার ফলে এই মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ থাকবে ৭০ থেকে ৯০ কিমি/ঘণ্টার কাছাকাছি। ইয়াস ঝাড়খণ্ডে ঢোকার সময় ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ হবে ৫৫-৭৫ কিমি/ঘণ্টা। তারপর ইয়াস গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে এরপর যাবে উত্তরপ্রদেশের দিকে।
সকালে ওড়িশার ধামড়ায় ল্যান্ডফলের পর পূর্ব মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা তছনছ করে ঝাড়খণ্ডের দিকে ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। শক্তি কমার ফলে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে, অর্থাত্, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে। বৃষ্টি হবে, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও।
ইয়াসের তাণ্ডবে ভেঙেছে উত্তর ২৪ পরগনা ও হাওড়ার একের পর এক নদীবাঁধ। জল ঢুকে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। চরম দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ।
প্রবল জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত কাকদ্বীপ, নামখানা, মৌসুনি, সাগর ও পাথরপ্রতিমার আশপাশের গ্রাম । আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা। মৌসুনি দ্বীপের বালিয়াড়ায় জল ঢুকেছে পাথরপ্রতিমাতেও বাঁধ টপকে জল ঢুকেছে আশাপাশের গ্রামগুলোতে। কাকদ্বীপ লট এইটে মুড়িগঙ্গা নদীর জলে প্লাবিত গ্রাম। বেশ কয়েকটি পরিবার আশ্রয়হীন। জলমগ্ন জেটি। কাকদ্বীপ হারউড পয়েন্টে জলমগ্ন গোটা গ্রাম। আটকে পড়া বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করেন গ্রামবাসীরাই।
একদিকে ঘূর্ণিঝড়, অন্যদিকে ভরা কোটাল। ধামাখালিতে বাঁধ ভাঙল বিদ্যাধরী নদীর। প্লাবিত একাধিক গ্রাম।
ভরা কোটালের জেরে আদিগঙ্গার জলে প্লাবিত হয়েছে চেতলার বিস্তীর্ণ এলাকাও। জল ঢুকে গেছে বাড়ির ভিতরেও।
ইয়াসের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড ওড়িশার ধামড়া। গাছ পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে পথ। প্লাবিত হয়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে গ্রামের পর গ্রাম।
কলকাতা পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে রাজা রামমোহন সরণিতে বাড়ির উপর হেলে পড়ে গাছ। ভোর ৪টে নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। দ্রুত সেখানে পৌঁছয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। গাছ কেটে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
আকাশ পথে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। সাগর হয়ে যাবেন হিঙ্গলগঞ্জ, তারপর যাবেন দিঘায়। সেখানে ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে পর্যালোচনা-বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী। নবান্নে জানালেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।
উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির ধামাখালিতে রাতভর বৃষ্টি। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া।জোয়ার আসার কারণে বিদ্যাধরী নদীতে জলস্তর বাড়ায় গ্রামে জল ঢুকে যায়। ভেঙে যায় নদী বাঁধ। বাড়ির ছাদে আশ্রয় নেন গ্রামবাসীরা। কোমরে দড়ি বেঁধে তাদের উদ্ধার করে এনডিআরএফের সদস্যরা। রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পড়ায় সন্দেশখালির সঙ্গে সরবেড়িয়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
এর পাশাপাশি, ধামাখালির কলাগাছি নদীতে জলস্তর বেড়ে যাওয়ায় আশপাশের গ্রামে জল ঢুকতে শুরু করে। ন্যাজাট-সহ বিভিন্ন জায়গায় দুর্বল নদী বাঁধ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন। সাইক্লোন রিলিফ সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বহু মানুষকে।
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দিকে নজর দিতে হবে। পরিশ্রুত পানীয় জলের সরবরাহ বজায় রাখতে হবে।’
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘লবণাক্ত জমিতে নোনা স্বর্ণ ধান চাষ করতে হবে। নোনা জলের মাছেরও চাষ করতে হবে। কপ্টারে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হবে।’
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘নদীবাঁধ রক্ষণাবেক্ষণের কাজে আরও জোর দিতে হবে। নদীবাঁধ ক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ টাস্ক ফোর্স তৈরি হবে। গাছ লাগিয়ে বাঁধকে শক্তিশালী করায় জোর।’
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘আগামীকালও বানের জল ঢুকতে পারে। সেজন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতা নিতে হবে। কোটাল এলে বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। তড়িদাহত হওয়ার ঘটনা এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত।’
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ ২৪ পরগনায়র বহু জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত। পূর্ব-পশ্চিম মেদিনীপুরের অনেক জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কলকাতার কালীঘাট, চেতলা, রাসবিহারীতে জল উঠেছে। নোনাজল ঢুকে যাওয়ায় কৃষির ক্ষতি হয়েছে। মৎস্যচাষেরও ক্ষতি হয়েছে।’
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘১৩৪টি বাঁধ ভেঙে গেছে। মানুষসমান উঁচু ঢেউ উঠেছে। ১৫ লক্ষের বেশি মানুষকে রেসকিউ সেন্টারে রাখা হয়েছে। ৩ লক্ষেরও বেশি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত।’
আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘ভরা কোটালে ঘূর্ণিঝড় বলেই বেশি ক্ষতি। অনেক গ্রামে জল ঢুকে গেছে। রাত ৮.৪৫ পর্যন্ত জোয়ার চলবে। তারপর ক্রমশ নামবে জলস্তর।’
’বাঁকুড়া-পুরুলিয়ায় ভারী বৃষ্টি চলবে। হাওড়া, হুগলিতে বৃষ্টি হবে। দিঘাতে ঝড়ের গতি ঘণ্টায় ৮৮ কিমি/ঘণ্টা। কলকাতায় ঝড়ের গতি থাকবে ৬২ কিমি/ঘণ্টা।’ জানাল আবহাওয়া দফতর।
‘আগামী ৩ ঘণ্টায় শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় থাকবে ইয়াস। তারপর আগামী ৬ ঘণ্টায় শক্তি হারাবে ইয়াস।’ জানাল আবহাওয়া দফতর।
পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে জলে ডুবে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর মিলেছে
ইয়াসের ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শেষ। প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা ধরে চলে ল্যান্ডফল।
ল্যান্ডফলের ৩ ঘণ্টা পরেও তাণ্ডব, বালেশ্বরের দক্ষিণে আছড়ে পড়ল ইয়াস। বাড়িতে ঢুকল জল, ছাদে আশ্রয় বাসিন্দাদের।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আসার আগেই গতকাল রাত থেকে সাগরের বিভিন্ন গ্রামে জল ঢুকতে শুরু করে। সাগরের শতাধিক বাসিন্দাকে তুলে আনা হয় কলকাতা বন্দরের সাগর ভিটিএমএস স্টেশনে। কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের তরফে তাদের খাবারের ব্যবস্থাও করা হয়।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবের মাঝেই ভরা কোটালের জের। কালীঘাট এলাকায় জল ঢুকেছে।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবের মাঝেই ভরা কোটালের জের। কালীঘাট এলাকায় জল ঢুকেছে।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাব। প্রবল সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসের কারণে জলমগ্ন গঙ্গাসাগরে কপিলমুনির আশ্রম।
বাঁধ ভাঙায় জলমগ্ন বিস্তীর্ণ এলাকা।
দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে ১৭ হাজার ২০০ কিউসেক জল ছাড়া হল।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আছড়ে পড়ার পরেই কলকাতায় টর্নেডোর আশঙ্কা। নবান্ন সূত্রে খবর, সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত কলকাতার বাসিন্দাদের বাড়ির বাইরে বেরোতে নিষেধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। খবর নবান্ন সূত্রে।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আসার আগেই পরিস্থিতি সামাল দিতে ১০টি জেলায় নামানো হয় সেনা। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বীরভূম, পুরুলিয়া, বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি ও নদিয়ায় ১৭ কোম্পানি সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সিভিক ভলান্টিয়ার, অফিসার সহ ৩ লক্ষ পুলিশ মোতায়েত করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টা ধরে ডিউটি করছেন বিপর্যয় মোকাবিলা, পুরসভা, পঞ্চায়েত, পিডব্লুউডি, বিদ্যুৎ, সেচ, কৃষি দফতরের প্রায় ৭৪ হাজার কর্মী। মূলত প্রাণহানি রোখাই সরকারের লক্ষ্য। এর পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তি যাতে কম নষ্ট হয়, নষ্ট হলেও যাতে দ্রুত মেরামত করা যায় তার নিরন্তর চেষ্টা চলছে। বিপর্যয় মোকাবিলায় তৈরি রাখা হয়েছে স্পিড বোট, গাছ কাটার যন্ত্র, অ্যাম্বুল্যান্স। নবান্নের পাশাপাশি সব পুরসভা, পঞ্চায়েত, জেলায় জেলায় জেলাশাসকের অফিসে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।
নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে ১১ লক্ষ মানুষকে। নবান্নের কন্ট্রোল রুম থেকে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
গোসবায় প্লাবিত বহু এলাকা, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া শুরু ইয়াসের, চলবে ৩ ঘণ্টা ধরে। জানাল আবহাওয়া দফতর।
শুরু হল ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের ল্যান্ড ফল প্রক্রিয়া। কয়েকঘণ্টা ধরে চলবে ল্যান্ডফল।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের ভ্রুকুটির মাঝেই পূর্ণিমার ভরা কোটাল। প্রবল জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা।
দিঘা থেকে ৮০ কিমি দূরে রয়েছে ইয়াস। ওড়িশার ধামড়া থেকে এই মুহূর্তে ৪০ কিলোমিটার ও বালেশ্বর থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। বেলার দিকে আছড়ে পড়তে চলেছে ধামড়া ও বালেশ্বরের মাঝামাঝি স্থলভূমিতে।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের জন্য সতর্কতা। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রাত পৌনে ৮টা পর্যন্ত কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ। সকাল সোয়া ৮টা নাগাদ শেষ উড়ান রওনা দেয় বিশাখাপত্তনমের উদ্দেশ্যে। বিমানের চাকা বেঁধে রাখা হয়েছে। আগেই মেরামত করা হয়েছে হ্যাঙ্গার। রানওয়ে সংলগ্ন এলাকায় জল জমার সমস্যা মোকাবিলায় নিকাশি ব্যবস্থা উন্নত করা হয়েছে। অন্য রাজ্যে কানেক্টিং ফ্লাইট বন্ধ না হওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন বেশ কয়েকজন যাত্রী। ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আছড়ে পড়তে চলেছে ওড়িশার ধামড়া ও বালেশ্বরের মাঝে। তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে আগামীকাল বিকেল ৫টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে ভুবনেশ্বর বিমানবন্দর।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ফ্রেজারগঞ্জে উত্তাল সমুদ্র। হু হু করে আশপাশের গ্রামগুলোতে জল ঢুকতে শুরু করেছে। জলের তোড়ে উল্টে যায় পে লোডারের মতো ভারী যন্ত্রও।
ইয়াস সতর্কতায় বন্ধ কলকাতার একাধিক উড়ালপুল। এজিসি বোস রোড, মা ফ্লাইওভার, চিংড়িঘাটা, তারাতলা, গার্ডেনরিচ উড়ালপুল বন্ধ রাখা হয়েছে।
আছড়ে পড়ার আগেই প্রভাব দেখাতে শুরু করেছে ইয়াস।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় প্রস্তুত কলকাতা পুরসভা। রাতভর খোলা পুরসভার কন্ট্রোল রুম।
উত্তাল সমুদ্র, দিঘা থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে ইয়াস
এই মুহূর্তে দিঘা থেকে ১০০ কিমি দূরে রয়েছে ইয়াস। ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১৩০-১৪০ কিলোমিটার
ইয়াসের আগে 'টর্নেডো'। হালিশহর, চুঁচুড়ায় টর্নেডোতে ৪০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত। ৪-৫ জন আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
লাল সতর্কতা জারি করা হল পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা উপকূলে। এমনই বার্তা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
ক্রমশ এগিয়ে আসছে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। ওড়িশার ধামড়া থেকে এই মুহূর্তে ৬০ কিলোমিটার ও বালেশ্বর থেকে ১০৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে।
প্রেক্ষাপট
ক্রমশ এগিয়ে আসছে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। ওড়িশার ধামড়া থেকে এই মুহূর্তে ৮৫ কিলোমিটার ও বালেশ্বর থেকে ১৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। বেলা ১২টা নাগাদ ধামড়া ও বালেশ্বরের মাঝামাঝি স্থলভূমিতে আছড়ে পড়তে চলেছে ইয়াস। এই মুহূর্তে পারাদ্বীপ থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। এগোচ্ছে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে। দিঘা থেকে ১৩০ কিমি দূরে রয়েছে ইয়াস। ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১৩০-১৪০ কিলোমিটার। সর্বোচ্চ গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১৫৫ কিলোমিটার। এর জেরে পূর্ব মেদিনীপুরে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। কলকাতা, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও নদিয়াতেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -