ঘটনার সূত্রপাত, শনিবার সন্ধে ৬টা নাগাদ। হাওড়া স্টেশনের ক্যাব ওয়েব দিকের গেটের সামনে জড়ো হন কয়েক হাজার যাত্রী। স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে উঠতে দিতে হবে এই দাবিতে শুরু হয় বিক্ষোভ।
আরপিএফ ও জিআরপির দাবি, বাধা দিলে গেট ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন তাঁরা। এরপরই শুরু হয় লাঠিচার্জ। রেয়াত করা হয়নি মহিলাদেরও।
লাঠির ঘায়ে এবং হুড়োহুড়িতে পড়ে গিয়ে আহত হন বেশ কয়েকজন যাত্রী।
ঘটনার পরই ছুটে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। বন্ধ করে দেওয়া হয় সব গেট। ফলে বিপাকে পড়েন দূরপাল্লার ট্রেন ধরতে আসা যাত্রীরা।
ছবিতে ধরা পড়লেও লাঠি চালানোর কথা অস্বীকার করেছে আরপিএফ।
রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,লোকাল ট্রেন চালাতে তারা তৈরি। অনুমতি চেয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
মাস খানেকেরও বেশি আগে চালু হয়েছে মেট্রো। রাস্তায় নেমেছে বাস-ট্যাক্সি-অটো, কিন্তু এখনও বন্ধ লোকাল ট্রেন। চলছে স্টাফ স্পেশাল লোকাল ও স্পেশাল দূরপাল্লার ট্রেন।
রেলকর্মীদের স্পেশাল ট্রেনে ওঠা নিয়ে এর আগেও বিভিন্ন জায়গায় ধুন্ধুমার বেধেছে।
শুক্রবারও এনিয়ে যাত্রী বিক্ষোভ হয় হাওড়া স্টেশনে। শনিবার একেবারে ধুন্ধুমার বেধে গেল। ঘটনায় আটক করা হয়েছে ২ যাত্রীকে।