সমীক্ষা অনুযায়ী আরজেডি হতে চলেছে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল। তবে চিরাগ পাসওয়ান নেতৃত্বাধীন এলজেপি ও অন্যান্য দল ভোটে তেমন প্রভাব ফেলতে পারবে না বলে মনে করা হচ্ছে।
আরজেডি একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে উঠে আসতে পারে, তারা পেতে পারে ৮১-৮৯টি আসন। কংগ্রেস সম্ভবত ২১-২৯টি আসন পেতে চলেছে। বাম দলগুলি পেতে পারে ৬-১৩টি আসন। সব সমীক্ষাই বলছে, বিহারে লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি। এনডিএ সম্ভবত সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছে না, তবে তাদের ভোট ২ শতাংশ বাড়তে পারে কিন্তু তা এমন কিছু নয়। এলজেপি ও অন্যান্যরা ভোটে প্রভাবই ফেলতে পারবে না। এবিপি আনন্দ-সি ভোটার সমীক্ষা অনুয়ায়ী এনডিএ পেতে পারে ৩৭.৭ % ভোট, মহাজোট ৩৬.৩% ভোট ও এলজেপি ৮.৫ % ভোট।
রিপাবলিক টিভি-জন কি বাত সমীক্ষা বলছে, নীতীশ কুমার নেতৃত্বাধীন এনডিএ পাবে ৯১ থেকে ১১৭টি আসন। ১১৮ থেকে ১৩৮টি আসন যেতে চলেছে আরজেডি জোটের দখলে। ৫-৮টি আসন পেতে চলেছে এলজেপি, অন্যান্যরা পেতে পারে ৩-৬টি আসন। এনডিএ শিবিরে এবার একক দলের ফলের নিরিখে জেডিইউকে টপকে যেতে পারে বিজেপি।
এবিপি আনন্দ-সি ভোটার বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এনডিএর মধ্যে জেডিইউ পেতে পারে ৩৮ থেকে ৪৬টি আসন। সেখানে বিজেপির সম্ভাব্য আসন সংখ্যা হতে পারে ৬৬ থেকে ৭৪। বিকাশশীল ইনসান পার্টি পেতে পারে শূন্য থেকে ৪টি আসন। জিতনরাম মাঝির এইচএএম পেতে পারে শূন্য থেকে ৪টি আসন।
টাইমস নাউ-সি ভোটার সমীক্ষা বলছে, এনডিএ ১১৬টি আসন পেতে পারে, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ১২৩ থেকে ৭ কম। অন্যদিকে আরজেডি জোট পেতে পারে ১২০টির মত আসন।
১০ তারিখ প্রকাশিত হবে ভোটের ফল।