কিন্তু পারসা বরাবর চন্দ্রিকার শক্ত ঘাঁটি বলেই পরিচিত ছিল। ১৯৮৫ সালে তিনি সেখানে কংগ্রেসের টিকিটে জেতেন। ১৯৯০, ১৯৯৫, ২০০০, ২০০৫ (ফেব্রুয়ারি), ২০১৫-য় আরজেডির টিকিটে সেখানে পুনর্নির্বাচিত হন তিনি।
অপরদিকে বিজয়ী ছোটেলাল এই কেন্দ্রে দুবার, ২০০৫ (অক্টোবর) , ২০১০-এ জেতেন জেডিইউয়ের টিকিটে। তেজপ্রতাপের বিয়ে ভেঙে যাওয়ার জেরে লালু যাদব ও চন্দ্রিকা রাই, দুই আরজেডি নেতার পারিবারিক সম্পর্কেও ভাঙন ধরে। চন্দ্রিকা দল ছেড়ে চলে যান জেডি (ইউ)তে। আবার ছোটে লাল শিবির বদলে চলে আসেন আরজেডি-তে।
নির্বাচন কমিশন প্রকাশিত তথ্যে প্রকাশ, চন্দ্রিকা ২০১৫-য় ৪২ হাজারের বেশি ভোটে পারসায় জেতেন। কিন্তু এবার তিনি ছোটেলালের কাছে ১৭২৯৩ ভোটে পরাস্ত হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, চন্দ্রিকার বাবা দারোগা প্রসাদ রাই একসময় বিহারে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।