স্থানীয় যুবকদের জন্য ক্ষমতায় ফিরলে কর্মসংস্থান তৈরির কথাও বলা হয়েছে বিজেপির ইস্তাহারে। সেলফ-হেল্প গোষ্ঠী চালানো আদিবাসী মহিলাদের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ মিলবে বলেও ইস্তাহারে আশ্বাস রয়েছে। ৩০ নভেম্বর থেকে ৫ দফায় ভোটগ্রহণ শুরু হচ্ছে ঝাড়খন্ডে।
অন্যদিকে বিজেপি জোটের প্রতিদ্বন্দ্বী ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) রাজ্যে ক্ষমতায় এলে স্থানীয় মানুষকে সরকারি চাকরি, তফসিলি উপজাতি, তফসিলি জাতি ও অন্যান্য পিছিয়ে পড়া অংশের (ওবিসি) জন্য মোট ৬৭ শতাংশ সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আরজেডি, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ে ভোটে লড়ছে জেএমএম। ইস্তাহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে ছিলেন জেএমএম সভাপতি শিবু সোরেন, ছেলে হেমন্ত। বেসরকারি ক্ষেত্রে ৭৫ শতাংশ চাকরি স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতিও দেন তাঁরা। ইস্তাহারে বলা হয়েছে, সরকার গড়ার ২ বছরের মধ্যে সব সরকারি দপ্তরে শূন্য পদ পূরণ করা হবে ঝাড়খন্ডের যুবকদের নিয়োগের মাধ্যমে। তাছাড়া, বেকার গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েটরা মাসে যথাক্রমে ৫ হাজার ও ৭০০০ টাকা ভাতা পাবেন।
পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের কাছে টানার লক্ষ্যে মাদ্রাসা বোর্ড, উর্দু অ্যাকাডেমি গঠন সহ তাদের উন্নয়নে সাচার কমিটির সুপারিশ কার্যকর করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে জেএমএম।