রবিবার রাত ১১টা ২০ নাগাদ নদিয়ার তেহট্টের রঘুনাথপুরের বাড়িতে পৌঁছয় সুবোধের মরদেহ। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। পরে বিজেপি সাংসদ অভিযোগ করেন, তৃণমূল সাংসদকে আপ্যায়ন করা হলেও তাঁকে অন্তত ২০ মিনিট আটকে রাখা হয়। তিনি বলেন, আরেকজন সাংসদ এখানে উপস্থিত আছেন, কিন্তু আমাকে বাধা দেওয়া হয়েছে। আমি তাঁকে সম্মান দিতে পারব না। সাংসদ নীরব রয়েছেন। জেলাশাসক, পুলিশ পোষা বিড়ালের মত লুকিয়ে রয়েছে, অভাবনীয় ব্যাপার। বাংলার বুকে নোংরামিটা কোন জায়গায় পৌঁছেছে! পুলিশ প্রশাসন দলদাস, বিডিও এসে আমাকে সিভিল পোশাকে আটকাচ্ছে, নির্লজ্জ ব্যাপার।
পাল্টা মহুয়ার মন্তব্য, মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন ওই বিজেপি নেতা। তাই এসব বলছেন। ঘরের ছেলেকে হারিয়ে শোকের আবহ গোটা গ্রামে। তবু রাজনীতি ছোঁয়াচ এড়ানো গেল না।