বাজেট ২০১৯: আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ। দেশের ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলি (এমএসএমই) অধীর আগ্রহে, অনেক প্রত্যাশা নিয়ে তাকিয়ে অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির দিকে। এইসব শিল্পের জন্য সহজ শর্তে ঋণ মেলা বাস্তবে বেশ কঠিন। তাই নিজেদের জমি বা সম্পত্তি বিক্রি করেই পুঁজি জোগাড় করতে হয় ছোট-ছোট শিল্পের মালিকদের। সেই কষ্টার্জিত রোজগার থেকে আবার কর দিতে হয় সরকারকে।এই সম্পত্তি বিক্রির উপর  কর মাফ করে দেওয়ার আশা নিয়ে ২০১৯ এর বাজেটের দিকে তাকিয়ে এমএসএমই-গুলি।

তাছাড়াও ঋণের বোঝা হালকা করার জন্য আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জিও জানানো হয়েছে এমএসএমইগুলির তরফে। ইতিমধ্যে আরবিআই ২৫ কোটি টাকা অবধি ঋণের বোঝা শিথিল করার জন্য নতুন নির্দেশিকা জারিও করেছে। মার্চ ২০২০র আগেই  সমস্যা জর্জরিত ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলোকে স্বস্তি দিতে ঋণের শর্তগুলির পুনর্গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তাই আগামী বাজেটের দিকে সাগ্রহে তাকিয়ে এই সংস্থাগুলি, কারণ অরুণ জেটলি বিভিন্ন সময় এই শিল্পগুলিকে ভারতীয় অর্থনীতির শিরদাড়া বলে উল্লেখ করে থাকেন।