ইউরোপিয়ান অ্যাকাডেমি অফ অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজির শিশুরোগ বিভাগের চেয়ারপার্সন হেলেন জানিয়েছেন, করোনার লক্ষণ বেশি জ্বর, টানা কাশি, স্বাদ, গন্ধ ঠিকমত না পাওয়া ইত্যাদি। যাঁদের হাঁপানি আছে তাঁদেরও টানা শুকনো কাশি হয়। যাঁদের ঠাণ্ডা লেগেছে তাঁদের কাশির সঙ্গে সর্দি হয়। ক্রনিক রাইনোসাইনাসাইটিসেও স্বাদ, গন্ধ ঠিকমত পাওয়া যায় না। নাক থেকে জল পড়া আর কাশি শুধু করোনার লক্ষণ নয়, সাধারণ সর্দি, অ্যালার্জিরও লক্ষণ। তবে হাঁপানি আর রাইনোসাইনাসাইটিস হয় প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বেশি।
হেলেনের বক্তব্য, কোনও হেলথ ড্রিঙ্ক বা সাপ্লিমেন্ট করোনা ঠেকাতে পারে এমন কোনও প্রমাণ নেই। তবে ইংল্যান্ডে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত সব শিশুদের ভিটামিন এ, সি আর ডি সাপ্লিমেন্ট দেওয়ার অনুরোধ করা হয়। সঙ্গে প্রয়োজন ব্যালান্সড ডায়েট, যাতে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যথেষ্ট পরিমাণে থাকে। তবে হেলেন জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত গবেষণায় যে তথ্য উঠে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, শিশুদের ওপর করোনার প্রভাব এখনও পর্যন্ত কম। এ নিয়ে বিবৃতিও দিয়েছে ইউরোপিয়ান অ্যাকাডেমি অফ অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি।