তিনি বলেছেন, অনন্ত ৭৫ শতাংশ কার্যকারিতা থাকবে, এমন ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তবে যা পরিস্থিতি, তাতে এর থেকে কম কার্যকারিতা সম্পন্ন ভ্যাকসিনও গ্রহণযোগ্য।
আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এলার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজ-এর অধিকর্তা ফসি সম্প্রতি ব্রাউন ইউনিভার্সিটি অব পাবলিক হেলথের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে বলেছেন, বিজ্ঞানীরা কমপক্ষে ৭৫ শতাংশ কার্যকারিতা সম্পন্ন ভ্যাকসিনের আশা করছেন। কিন্তু এক্ষেত্রে ৫০ বা ৬০ শতাংশ কার্যকারিতা সম্পন্ন ভ্যাকসিনও গ্রহণযোগ্য হবে।
ফসি বলেছেন, ৯৮ শতাংশ কার্যকারিতার সম্ভাবনা খুব একটা বেশি নয়। এজন্য জনস্বাস্থ্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বহাল রাখতে হবে।
আমেরিকার এফডিএ জানিয়েছে মানবদেহের পক্ষে সম্পূর্ণ নিরাপদ প্রতিষেধক এবং যেটা অন্তত ৫০ শতাংশ কার্যকর হবে, তার ওপরে তারা জোর দিচ্ছে।
করোনা প্রতিষেধক তৈরির প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে নোভাভ্যাক্স, মডারনা, অ্যাস্ট্রাজেনেকার মতো বড় মাপের ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। জুলাইয়ের শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, দু সপ্তাহ পরে করোনা-মোকাবিলায় ভাল খবর দিতে চলেছেন। তবে সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি বছরের শেষে বা আগামী বছরের শুরুতে ভ্যাকসিন আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।