কলকাতা: শঠ এই পৃথিবীতে কোনও কিছুই চিরস্থায়ী নয়, এমনকী আমাদের সমস্যাগুলোও। বলেছিলেন চার্লি চ্যাপলিন। বেঁচে থাকলে আজ ১৩১-এ পা দিতেন গোটা বিশ্বের অভিনেতা অভিনেত্রীদের আদর্শ এই শিল্পী। এখনও উদ্বুদ্ধ করে চার্লির ছবি, শেখায়, কী করে শিল্পকে জীবন করে তুলতে হয়। দেখুন, তাঁর সম্পর্কে কী ভাবেন দেশের কমেডি শিল্পীরা। এখনও উদ্বুদ্ধ করে চার্লির ছবি, শেখায়, কী করে শিল্পকে জীবন করে তুলতে হয়। দেখুন, তাঁর সম্পর্কে কী ভাবেন দেশের কমেডি শিল্পীরা।


১৯২৮-এর সার্কাস ছবিতে সিংহের খাঁচার ২ মিনিটের দৃশ্যটি ঠিকভাবে করতে চ্যাপলিন ২০০-র মত শট দিয়েছিলেন বলে শোনা যায়। বলেছেন কমেডিয়ান অমিত ট্যান্ডন। ওই মাত্রার ডেডিকেশন নিজের কাজেও দেখতে চান তিনি।

মানুষকে হাসানোর জন্য কমেডিয়ানরা পাঞ্চলাইন ব্যবহার করেন কিন্তু চ্যাপলিন ছিলেন ব্যতিক্রম। তাঁকে পাঞ্চলাইন ব্যবহার করতে হত না। বলেছেন নবীন পোলিশেট্টি। তাঁর স্তব্ধতা আর শরীরের নড়াচড়াই হাসির ঝড় তুলত প্রেক্ষাগৃহে। মডার্ন টাইমস ছবির রোলার স্কেটিংয়ের দৃশ্যটি তাঁর প্রিয়। গোটা বিশ্বের মানুষকে একইভাবে হাসাতে আলাদা প্রতিভা লাগে। বলেছেন নবীন।

প্রতিটি দৃশ্য সম্পূর্ণ আলাদাভাবে ফুটিয়ে তুলতেন চ্যাপলিন, বলেছেন আশিস চাঞ্চলানি। শুধু কমেডিয়ান নন, তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা। সার্কাস ছবির আয়নার দৃশ্য দেখলে অবাক হতে হয়। সেই সময়ে এমন একটি দৃশ্যের চিন্তা করা এখনও অবাক করে।

গুরসিমরন খাম্বার প্রিয় ছবি দ্য গ্রেট ডিটেক্টর। ১৯৪০-এ তৈরি আজও এই ছবি একইরকম প্রাসঙ্গিক। তাঁর আশা, একদিন আমরাও এমন পলিটিক্যাল স্যাটায়ার তৈরি করতে পারব।

অনুভব পালের প্রিয় ছবি মডার্ন টাইমস। দুঃখের মুহূর্তেও চার্লি আমাদের আনন্দের সন্ধান করতে শিখিয়েছেন। বলেছেন তিনি।