দেড়শ মিলিয়ন ডিগ্রির বেশি তাপমাত্রা! পরমাণু শক্তিযুক্ত কৃত্রিম সূর্য বানিয়ে ফেলল চিন
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
05 Dec 2020 03:44 PM (IST)
অর্থাৎ সূর্যের থেকে উষ্ণতা ১০ গুণ বেশি।
NEXT
PREV
বেজিং: কৃত্রিম সূর্য। আসলে যা নিউক্লিয়ার ফিউশন রিঅ্যাকটর। চিন সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, তারা একটি কৃত্রিম সূর্য তৈরি করেছে। এর ফলে দেশের পরমাণু শক্তি গবেষণার ক্ষমতা বহু গুণ বেড়ে গেল বলে তাদের দাবি।
এই রিঅ্যাকটরের নাম এইচএল-২এম টোকামাক। চিনের বৃহত্তম ও আধুনিকতম এই নিউক্লিয়ার ফিউশন এক্সপেরিমেন্টাল রিসার্চ ডিভাইসের মাধ্যমে দূষণহীন শক্তিশালী এই শক্তির উৎস উন্মুক্ত করা সম্ভব বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। গরম প্লাজমা দ্রবীভূত করতে এই রিঅ্যাকটর ব্যবহার করে একটি শক্তিশালী চৌম্বকীয় ক্ষেত্র, এর ফলে এর তাপমাত্রা ১৫০ মিলিয়ন ডিগ্রি সেলসিয়াস টপকে যেতে পারে! অর্থাৎ সূর্যের থেকে উষ্ণতা ১০ গুণ বেশি।
দক্ষিণ পশ্চিম সিচুয়ান প্রদেশে গত বছর শেষ হয়েছে এই রিঅ্যাকটর তৈরির কাজ। চিনা সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির দাবি, এর ফলে শুধু যে দেশের বিদ্যুৎশক্তির কৌশলগত চাহিদা মিটবে না, ভবিষ্যতে শক্তি ও জাতীয় অর্থনীতিতেও বিরাট অবদান রাখবে। ২০০৬ সাল থেকে চিনা বিজ্ঞানীরা ছোট ছোট নিউক্লিয়ার ফিউশন রিঅ্যাকটর তৈরির চেষ্টা করছেন। এদিকে ফ্রান্সে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম নিউক্লিয়ার ফিউশন রিসার্চ প্রজেক্ট ইন্টারন্যাশনাল থার্মোনিউক্লিয়ার এক্সপেরিমেন্টাল রিঅ্যাকটর, কাজ শেষ হবে সম্ভবত ২০২৫-এ। এ নিয়ে কর্মরত বৈজ্ঞানিকদের সঙ্গে কাজ করার সময় তাঁরা এই ‘কৃত্রিম সূর্য’ ব্যবহার করতে চান।
বেজিং: কৃত্রিম সূর্য। আসলে যা নিউক্লিয়ার ফিউশন রিঅ্যাকটর। চিন সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, তারা একটি কৃত্রিম সূর্য তৈরি করেছে। এর ফলে দেশের পরমাণু শক্তি গবেষণার ক্ষমতা বহু গুণ বেড়ে গেল বলে তাদের দাবি।
এই রিঅ্যাকটরের নাম এইচএল-২এম টোকামাক। চিনের বৃহত্তম ও আধুনিকতম এই নিউক্লিয়ার ফিউশন এক্সপেরিমেন্টাল রিসার্চ ডিভাইসের মাধ্যমে দূষণহীন শক্তিশালী এই শক্তির উৎস উন্মুক্ত করা সম্ভব বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। গরম প্লাজমা দ্রবীভূত করতে এই রিঅ্যাকটর ব্যবহার করে একটি শক্তিশালী চৌম্বকীয় ক্ষেত্র, এর ফলে এর তাপমাত্রা ১৫০ মিলিয়ন ডিগ্রি সেলসিয়াস টপকে যেতে পারে! অর্থাৎ সূর্যের থেকে উষ্ণতা ১০ গুণ বেশি।
দক্ষিণ পশ্চিম সিচুয়ান প্রদেশে গত বছর শেষ হয়েছে এই রিঅ্যাকটর তৈরির কাজ। চিনা সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির দাবি, এর ফলে শুধু যে দেশের বিদ্যুৎশক্তির কৌশলগত চাহিদা মিটবে না, ভবিষ্যতে শক্তি ও জাতীয় অর্থনীতিতেও বিরাট অবদান রাখবে। ২০০৬ সাল থেকে চিনা বিজ্ঞানীরা ছোট ছোট নিউক্লিয়ার ফিউশন রিঅ্যাকটর তৈরির চেষ্টা করছেন। এদিকে ফ্রান্সে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম নিউক্লিয়ার ফিউশন রিসার্চ প্রজেক্ট ইন্টারন্যাশনাল থার্মোনিউক্লিয়ার এক্সপেরিমেন্টাল রিঅ্যাকটর, কাজ শেষ হবে সম্ভবত ২০২৫-এ। এ নিয়ে কর্মরত বৈজ্ঞানিকদের সঙ্গে কাজ করার সময় তাঁরা এই ‘কৃত্রিম সূর্য’ ব্যবহার করতে চান।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -