ফলে শীতে কাঁপছে বাচ্চারা। গোন্ডা জেলার প্রাথমিক স্কুলে পড়ুয়াদের বসিয়ে রাখা হয়েছে মাটিতে, রোদ্দুরে সেঁকতে হচ্ছে গা। উত্তর প্রদেশ সরকার বলছে, রাজ্যের স্কুলগুলোয় ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সোয়েটার বিলি করা হয়। কিন্তু এবার এখনও পর্যন্ত সব স্কুলে সোয়েটার দেওয়া যায়নি। কারণ সরকারের দাবি, ২৫ ডিসেম্বরের আগে পর্যন্ত ঠাণ্ডা পড়ে না, সোয়েটারের দরকার নেই, তা ছাড়া গরিব ঘরের ছেলেমেয়েরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সোয়েটার পরেও না। যে সে নন, খোদ প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রী সতীশ দ্বিবেদী এমন কথা বলেছেন।
শ্রাবস্তী জেলায় সরকারি কাজে এসেছিলেন মন্ত্রীমশাই। এবিপি আনন্দ তাঁকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ২৫ তারিখের আগে বাচ্চারা দিনের বেলা সোয়েটার পরে নাকি! এবার তো খারাপ আবহাওয়ার সুবাদে একটু আগে ঠান্ডা পড়েছে। মন্ত্রী অবশ্য নিজে পরেছিলেন কোট, তাঁর সঙ্গের লোকজনের পরনেও গরম জ্যাকেট ছিল।
রাজ্য সরকার দাবি করেছে, আগামী ২ দিনের মধ্যে সব স্কুলে সোয়েটার পৌঁছে যাবে।