সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পাশাপাশি সন্তু ছিলেন তাঁর বাবার সব থেকে ভাল লাগার অভিনেতা। উত্তম যুগের পর বাংলা চলচ্চিত্রে সর্বাধিক প্রতিশ্রুতিমান। ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাঁরা কথা বলেছেন, সিনেমা থেকে জীবন- সব উঠে আসত সেই আলোচনায়। বাবার মতই ছিল গলার গমগমে আওয়াজ, পুরনো দিনের আকর্ষণ, অনড় মতামত আর অনমনীয় আদর্শ। লিখেছেন সৃজিত মুখোপাধ্যায়। বলেছেন, আমি জানি, তোমাদের দুজনের দেখা হবে সন্তুকাকু, এক সঙ্গে পান করতে বসবে তোমরা। নিরাপদে যেও।
সন্তুকে দাদা বলতেন প্রসেনজিৎ। তিনি লিখেছেন, একজন অসাধারণ অভিনেতা আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। তুমি যেখানেই থাকো সুস্থ থেকো, ভালো থেকো।
শোকপ্রকাশ করেছেন কোয়েল ভৌমিক।
মিমি চক্রবর্তীও দিয়েছেন শোকবার্তা।
সুদীপ্তা চক্রবর্তী লিখেছেন, আপনার হাসিমুখ অনেক মন খারাপ ভাল করে দিত সন্তুকাকু।
ভাল থেক সন্তুদা। লিখেছেন সুদীপ্তার দিদি অভিনেত্রী বিদীপ্তা চক্রবর্তী।
পরিচালক বিরসা দাশগুপ্ত লিখেছেন, একটু একটু করে ছোটবেলাটা মুছে যাচ্ছে। কত বাঁদরামি যে লাই দিয়েছ সন্তুমামু!