কলকাতা: নোভেল করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়নি মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা যুবকের। বেলেঘাটা নাইসেডে নমুনা পরীক্ষায় ধরা পড়ল এই তথ্য। সম্প্রতি সৌদি আরব থেকে ফিরেছিলেন ৩৩ বছরের জিনারুল হক। সংক্রমিত দেশ থেকে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়ায় করোনা-আক্রান্ত সন্দেহে তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানেই মৃত্যু হয় ওই যুবকের।

রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত পরিবারের ১৪ জন সদস্যকে নবগ্রামের হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছিল। এবার তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, সন্দেহভাজন করোনা রোগীদের নমুনা সংগ্রহের জন্য প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করছে রাজ্য। রাজ্যের ৫ হাসপাতালে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। উত্তরবঙ্গ, মালদা, মুর্শিদাবাদ, মেদিনীপুর মেডিক্যালে প্রশিক্ষণ হবে বলে জানা যাচ্ছে। আর জি কর মেডিক্যালেও হবে নমুনা সংগ্রহের প্রশিক্ষণ।

এদিকে সরকারি হাসপাতালের ছাড়াও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরির নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, হাসপাতালে তৈরি করতে হবে আইসোলেশন কেবিন। জায়গা কম থাকলে, তৈরি করতে হবে আইসোলেশন ওয়ার্ড।