আলিগড়ের পুলিশ আধিকারিক আকাশ কুলহরি বলেছেন, কাফিলের বিরুদ্ধে এনএসএ জারি হয়েছে, তিনি এখন জেলে থাকবেন। জামিন তিনি পেয়েছেন ঠিকই কিন্তু তাঁকে ছাড়া যাবে না।
এনএসএ-র আওতায় যে কোনও ব্যক্তিকে ততদিন পর্যন্ত জেলে রাখা সম্ভব, যতদিন না প্রশাসনের মনে হচ্ছে, ওই ব্যক্তি জাতীয় নিরাপত্তা বা আইনি ব্যবস্থার পক্ষে কোনও বিপদ নন। উত্তর প্রদেশ পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ২৯ জানুয়ারি মুম্বইয়ে কাফিলকে গ্রেফতার করে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় আলিগড়ের সিভিল লাইন্স থানায়। মুম্বইয়ে গ্রেফতার করার পর তাঁকে আলিগড় নিয়ে আসা হয়, তারপর পাঠানো হয় মথুরা জেলে। পুলিশের বক্তব্য, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে, এ সময় আলিগড়েই কাফিল খান থাকলে আইনশৃঙ্খলা জনিত সমস্যা হতে পারে।
২০১৭ সালে গোরক্ষপুর মেডিক্যাল কলেজে ৬০-এর বেশি শিশুর মৃত্যু হয়। ওঠে যথাযথ সংখ্যক অক্সিজেন সিলিন্ডার না থাকার অভিযোগ। এই মামলাতেই গ্রেফতার করা হয় ওই হাসপাতালের চিকিৎসক কাফিল খানকে। প্রায় ২ বছর পর জামিন পান তিনি।