আগে ভাবা হয়েছিল, জুলাইয়ের মাঝামাঝি ভারতে করোনা সংক্রমণ সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছবে। কিন্তু আইসিএমআর এবং জাতীয় কোভিড-১৯ টাস্ক ফোর্স-অপারেশনস রিসার্চ গ্রুপের নয়া গবেষণা বলছে, এর এখনও কিছুটা দেরি রয়েছে। ২৫ মার্চ থেকে ২ মাস দেশজোড়া লকডাউন হওয়ায় ভারতে করোনার চূড়ান্ত সংক্রমণ ৩৪-৭৬ দিন পিছিয়ে গিয়েছে। দেশ কিছুটা বেশি সময় পেয়েছে আইসোলেশন ওয়ার্ড, আইসিইউ বেড আর ভেন্টিলেটর তৈরির জন্য। অতএব সর্বোচ্চ সংক্রমণের সময় পিছিয়ে যাওয়ায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে এই সুযোগে কিছুটা শক্তিশালী করে তোলা সম্ভব। যতদিন না টিকা বাজারে আসছে, ততদিন এভাবেই করোনাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
করোনা পরীক্ষা, চিকিৎসা ও রোগীদের পৃথক করার যে পরিকাঠামো এ সময়ে গড়ে তোলা হচ্ছে, তাতে করোনা রোগীর সংখ্যা ৭০ শতাংশ কমে আসতে পারে, ক্রমবর্ধমান কেসের সংখ্যাও কমতে পারে প্রায় ২৭ শতাংশ।
যদিও আইসিএমআর পরে এই গবেষণালব্ধ তথ্য অস্বীকার করেছে। জানিয়েছে, এই গবেষণার সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্ক নেই।