কিন্তু, হঠাৎই বিপত্তি।
অধিক সংখ্যক মানুষ একসঙ্গে নৌকায় ওঠাতেই বিপত্তি না কি নৌকা ছোট ছিল এবং ফুটো ছিল বলে দুর্ঘটনা? এই নিয়ে পুজো উদ্যোক্তা ও মাঝি দু’রকমের দাবি করছেন। এই ঘটনায় প্রশাসনের নজরদারির অভাবের অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা। যদিও তা মানতে নারাজ প্রশাসন।
করোনা বিধি নিষেধ উপেক্ষা! সাধারণ সতর্কতাটুকুও না মানা। যার জেরে চলে গেল পাঁচটা প্রাণ।
প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, হাজরা বাড়ির পুজো প্রায় সাড়ে তিনশো বছরের পুরনো। এই প্রতিমা নিরঞ্জনের পরই, বেলডাঙার অন্যান্য মণ্ডপের প্রতিমা নিরঞ্জন হয়। সেই নিরঞ্জন পর্বে এবার এই পরিণতিতে এলাকাজুড়ে বিষাদের সুর।
পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, বিসর্জনের সময় নৌকা উল্টে, কাঠামোর নিচে চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের।