ভারতী বলেন, পুলিশ আর সরকারি কর্মীরা জোর করে আমার চটি কেড়ে নিয়ে গিয়েছে। ভেবেছে চটি নিয়ে নিলেই বুঝি বিক্ষোভ প্রদর্শন থেকে সরে যাব। কিন্তু আমি চাষির মেয়ে। খালি পায়েই লড়াই করতে জানি। উপরন্তু যারা চটি নিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করব। সরকারকে আমার চটি ফেরানোর ব্যবস্থা করতে হবে। এখনকার মতো আমি যাহোক এক জোড়া জুতোর ব্যবস্থা করেছি। কিন্তু যা হল, এটা মেনে নেব না।
ভারতীর বক্তব্য সম্বলিত ভিডিয়ো মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। কিছু মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আবার অনেকে নিছক মজাও পেয়েছেন এ ভাবে চটির জন্য মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার জন্য। তবে ‘’গীতা ভারতী কি স্যান্ডাল বাপস করো‘ আওয়াজও উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
সংক্রান্ত তিনটি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়ার দাবিতে দিল্লির কাছে সিঙ্ঘু সীমান্ত এলাকায় প্রায় দু সপ্তাহ ধরে অবস্থান বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন কয়েক হাজার কৃষক। পঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থানের মত রাজ্যের কৃষকরা যোগ দিয়েছেন এই বিক্ষোভ অভিযানে।