২০২১ সালে পাসপোর্ট সংক্রান্ত পরিকাঠামো তৈরি হয়ে যাওয়ার পর যদি কেউ নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন বা পুরনো পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার জন্য অ্যাপ্লাই করেন তাহলে ইলেকট্রনিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপ-সহ ই-পাসপোর্ট মিলবে।
এর আগে পরীক্ষামূলকভাবে কূটনৈতিক পর্যায়ে ২০ হাজার ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়েছিল। তাতে মাইক্রোপ্রসেসর চিপ ছিল। একইভাবে দেশের সমস্ত মানুষকে পাসপোর্ট বানিয়ে দেওয়ার কথা ভেবেছে সরকার। এজেন্সি নির্বাচন এবং উপযুক্ত পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গেলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে। এজেন্সি বাছাইয়ের কাজটি করবে বিদেশমন্ত্রক এবং ন্যাশনাল ইনফরমেটিকস সেন্টার। এই পাসপোর্ট অনেকটা পারসোনালাইজ করা থাকবে। জাল হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে ফেলা যাবে অনেকটা। দিল্লি এবং চেন্নাইয়ে প্রাথমিকভাবে এই পাসপোর্ট তৈরি হবে। ক্রমে দেশের ৩৬টি পাসপোর্ট অফিসের সব ক’টিতে ই-পাসপোর্ট তৈরি করা হবে।
পুরো পরিকাঠামো নির্মাণ হয়ে গেলে দেশে ঘণ্টায় ১০ থেকে ২০,০০০ পাসপোর্ট বানিয়ে ফেলা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।