ভোটে দুর্নীতি রুখতে আইন বদলের সুপারিশ করতে পারে কমিশন
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
06 Jun 2016 05:40 PM (IST)
NEXT
PREV
নয়াদিল্লি: নির্বাচনে টাকার বেআইনি ব্যবহার রুখতে এবার আইন বদলের সুপারিশ করার কথা ভাবছে নির্বাচন কমিশন। ‘অর্থের বিনিময়ে ভোট’-এর বিষয়টি প্রমাণিত হলেই যাতে নির্বাচন বাতিল করা যায়, সে বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারে কমিশন।
ভারতীয় সংবিধানের ৩২৪ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, কোনও রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী ভোট পাওয়ার জন্য টাকা ব্যবহার করে, তাহলে সেই নির্বাচন স্থগিত বা বাতিল করে দিতে পারবে কমিশন। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুসারে, পেশিশক্তির ব্যবহার হলে বা বুথ দখল হলে নির্বাচন বাতিল করা যায়।
এই আইন বদল করে আরও কঠোর নিয়ম করার পক্ষে নির্বাচন কমিশন। অর্থ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেলেও নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা চাইছে কমিশন। এ বিষয়ে কয়েকদিন পরেই আইন মন্ত্রকে চিঠি দেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া বিধানসভা নির্বাচনে তামিলনাড়ুর দুটি কেন্দ্রে ভোটারদের প্রভাবিত করার প্রমাণ পেয়েছিল কমিশন। এরপরেই রাজ্যপালকে ওই দুটি কেন্দ্রে নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার সুপারিশ করা হয়। অন্য সব কেন্দ্রে নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়ে গেলেও, ওই দুটি কেন্দ্রে এখনও ভোট হয়নি।
ঝাড়খণ্ড ও কর্ণাটকে রাজ্যসভার প্রার্থী নির্বাচনে বিধায়করা টাকার বিনিময়ে ভোট দিয়েছেন বলে অভিযোগ পায় কমিশন। রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়ে ঝাড়খণ্ডের সেই নির্বাচন বাতিলের সুপারিশ করেছে কমিশন। কর্ণাটকের নির্বাচনের বিষয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কাছ থেকে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই এবার কঠোর আইন চাইছে কমিশন।
নয়াদিল্লি: নির্বাচনে টাকার বেআইনি ব্যবহার রুখতে এবার আইন বদলের সুপারিশ করার কথা ভাবছে নির্বাচন কমিশন। ‘অর্থের বিনিময়ে ভোট’-এর বিষয়টি প্রমাণিত হলেই যাতে নির্বাচন বাতিল করা যায়, সে বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারে কমিশন।
ভারতীয় সংবিধানের ৩২৪ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, কোনও রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী ভোট পাওয়ার জন্য টাকা ব্যবহার করে, তাহলে সেই নির্বাচন স্থগিত বা বাতিল করে দিতে পারবে কমিশন। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুসারে, পেশিশক্তির ব্যবহার হলে বা বুথ দখল হলে নির্বাচন বাতিল করা যায়।
এই আইন বদল করে আরও কঠোর নিয়ম করার পক্ষে নির্বাচন কমিশন। অর্থ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেলেও নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা চাইছে কমিশন। এ বিষয়ে কয়েকদিন পরেই আইন মন্ত্রকে চিঠি দেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া বিধানসভা নির্বাচনে তামিলনাড়ুর দুটি কেন্দ্রে ভোটারদের প্রভাবিত করার প্রমাণ পেয়েছিল কমিশন। এরপরেই রাজ্যপালকে ওই দুটি কেন্দ্রে নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার সুপারিশ করা হয়। অন্য সব কেন্দ্রে নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়ে গেলেও, ওই দুটি কেন্দ্রে এখনও ভোট হয়নি।
ঝাড়খণ্ড ও কর্ণাটকে রাজ্যসভার প্রার্থী নির্বাচনে বিধায়করা টাকার বিনিময়ে ভোট দিয়েছেন বলে অভিযোগ পায় কমিশন। রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়ে ঝাড়খণ্ডের সেই নির্বাচন বাতিলের সুপারিশ করেছে কমিশন। কর্ণাটকের নির্বাচনের বিষয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কাছ থেকে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই এবার কঠোর আইন চাইছে কমিশন।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -