- Home
-
খবর
LIVE UPDATES: লকডাউনে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছে, জানাল কেন্দ্র
LIVE UPDATES: লকডাউনে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছে, জানাল কেন্দ্র
দেশের আর্থিক বৃদ্ধি যাতে লকডাউনের গুঁতোয় পুরোপুরি মুখ থুবড়ে না পড়ে সে দিকে লক্ষ্য রেখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এরপর নির্মলা সীতারামন সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, কোন কোন খাতে ওই প্যাকেজের কত বরাদ্দ হবে।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Last Updated:
15 May 2020 04:58 PM
‘গঙ্গার ধারের জমিতে ভেষজ চাষ হবে’
‘সবজি পরিবহণে কৃষকদের জন্য ৫০% ভর্তুকি’
‘নতুন আইনে যেকোনও রাজ্যে বিক্রি করা যাবে পণ্য’
‘নতুন আইনে যে কোনও পরিবহণে বাধা থাকবে না’
‘দুগ্ধ শিল্পে ৪ হাজার ১০০ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ, রোগ নিরাময়ে ৫৩ কোটি পশুর টিকাকরণ। সংশোধিত হচ্ছে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আইন
জাতীয় পশু চিকিত্সা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় ফুট অ্যান্ড মাউথ রোগ ও ব্রুসেলোসিসের জন্য ১৩,৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।
মৌমাছি পালনের জন্য বরাদ্দ ৫০০ কোটি টাকা, উপকৃত হবেন ২ লক্ষ মৌমাছি পালক।
‘প্রধানমন্ত্রী মৎস্য সম্পদ যোজনার মাধ্যমে প্যাকেজ’
‘দেশীয় পণ্যকে বিশ্ববাজারে পৌঁছে দিতে বিশেষ তহবিল’
‘ভেষজ চাষে ৪ হাজার কোটির আর্থিক প্যাকেজ’
বিহারের মাখানে, কর্ণাটকের রাগি এবং মোটা ধান, তেলেঙ্গানার হলুদ ইত্যাদি স্থানীয় শস্য বিকাশ করা যেতে পারে। এটি প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত লোকাল ফর ভোকালকে বাস্তবায়িত করতে সহায়তা করবে।
পশুপালন ক্ষেত্রের জন্য বরাদ্দ ১৫,০০০ কোটি।
মৎস্যজীবীদের জন্য ২০ হাজার কোটির আর্থিক প্যাকেজ, সামুদ্রিক মাছ রফতানিতে উপকৃত হবেন ৫৫ লক্ষ মানুষ। প্রধানমন্ত্রী মৎস্য সম্পদ যোজনার মাধ্যমে প্যাকেজ।
ক্ষুদ্র খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে ১০ হাজার কোটির প্যাকেজ।
‘সমবায় সমিতি থেকে ২ মাসে ৫৬০ লিটার দুধ কেনা হয়েছে। ‘কৃষকদের জন্য ১ লক্ষ কোটির বিশেষ প্রকল্প,
কৃষকদের আয় বৃদ্ধি, পরিকাঠামোর জন্য প্যাকেজ,
১ লক্ষ কোটির প্যাকেজের আওতায় হিমঘর, শস্য গুদাম।
লকডাউনের সময় মিনিমাম সাপোর্ট প্রাইস ৭৪,৩০০ কোটি টাকারও বেশি অর্থমূল্যের শস্য কেনা হয়েছে। ৬,৪০০ কোটি টাকা প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার আওতায় কৃষকদের পাঠানো হয়েছে।
সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন প্রায় ২ কোটি কৃষক, ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের জন্য দেওয়া হয়েছে ৭৪ হাজার ৩০০ কোটি।
টাকা দেওয়া হয়েছে কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে, জানালেন অর্থমন্ত্রী।
লকডাউনে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ট্রান্সফার, ২ মাসে সরাসরি টাকা গিয়েছে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে।
কৃষি, দুধ, পশুপালন, মৎস্যজাত পণ্যের জন্য আর্থিক প্যাকেজ, কৃষিজাত পণ্যের ক্ষেত্রে ১১টি ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণা কেন্দ্রের।
আজকের ঘোষণা মূলত কেন্দ্রীভূত থাকবে কৃষি ও সহায়ক বিষয়গুলিতে, অর্থমন্ত্রী জানালেন।
তৃতীয় দফায় আর্থিক প্যাকেজের ব্যাখ্যা করছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী, পশুপালনের জন্য আর্থিক প্যাকেজ, কৃষি ক্ষেত্রের জন্য ১১ পদক্ষেপ।
সাংবাদিক বৈঠক শুরু করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
প্রেক্ষাপট
নয়াদিল্লি: আজ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ২০ লক্ষ কোটি টাকার করোনা প্যাকেজের চূড়ান্ত কিস্তির কোথায় কত বরাদ্দ হবে তা ঘোষণা করবেন। গতকাল সীতারামন ব্যাখ্যা করেন প্যাকেজের দ্বিতীয় কিস্তির খুঁটিনাটি, বলেন, এর ফলে পরিযায়ী শ্রমিক, ছোট চাষী, রাস্তার হকার ও ছোট ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন। ২ মাসের জন্য সব পরিযায়ী শ্রমিককে বিনা মূল্যে রেশন দেওয়ারও ঘোষণা করা হয়।
দেশের আর্থিক বৃদ্ধি যাতে লকডাউনের গুঁতোয় পুরোপুরি মুখ থুবড়ে না পড়ে সে দিকে লক্ষ্য রেখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এরপর নির্মলা সীতারামন সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, কোন কোন খাতে ওই প্যাকেজের কত বরাদ্দ হবে। তিনি ইতিমধ্যেই বলেছেন, যাঁদের রেশন কার্ড নেই তাঁদেরও সরকার ২ মাসের জন্য জনপিছু ৫ কেজি চাল বা গম দেবে আর দেবে পরিবার পিছু ১ কেজি করে ডাল। এছাড়া ঘোষণা করেছেন এক দেশ এক রেশন কার্ড প্রকল্পের কথা, যা গণবণ্টন ব্যবস্থায় যে কোনও জায়গায় আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিককে দেশের যে কোনও রেশন দোকান থেকে তাঁর প্রাপ্য রেশন তুলতে সাহায্য করবে। কৃষকদের জন্য কিষাণ ক্রেডিট কার্ডে ২ লক্ষ কোটি সহজে ঋণ দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছে।
পাশাপাশি মে-জুন মাসের রবি ও খারিফ শস্যের জন্য নাবার্ড ৩০,০০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত অর্থ ভাণ্ডার প্রস্তুত রেখেছে, গ্রামীণ সমবায় ব্যাঙ্ক ও আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্কের মাধ্যমে এই টাকা প্রয়োজনে বরাদ্দ করা হবে।
প্রথম সাংবাদিক বৈঠকে নির্মলা বলেছিলেন, টিডিএস/টিসিএসে ২৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে।