আশাদেবী বলেন, আবার সেই ২০১২ সালে ফিরে গেলাম মনে হচ্ছে। হাথরসের মেয়েটির পরিবারের পাশে আমি আছি। যারা মারা গিয়েছে, তাদের আমরা হয়তো ফিরে পাব না, কিন্তু ওই হতভাগ্য বাবা-মায়েদের পাশে তো আমরা দাঁড়াতেই পারি সুবিচারের দাবি জানিয়ে। উত্তরপ্রদেশ পুলিশ এবং সরকারের কাছে আমার আবেদন, এই মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করা হোক ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে। দোষীরা শীঘ্র শাস্তি পাক।
প্রসঙ্গত, ১৪ সেপ্টেম্বর মা, ভাইয়ের সঙ্গে হাথরসের ক্ষেতে কাজ করতে গিয়েছিল ২০ বছরের দলিত তরুণী। তাকে গলায় ওড়না বেঁধে বাজরার ক্ষেতে টেনে নিয়ে যায় চার যুবক। সকলেই উচ্চবিত্ত। সেখানে গণধর্ষণ করে। মেরে হাড় গুঁড়িয়ে দেয়। জিভ কেটে নেয়। পঙ্গু হয়ে আইসিইউ–তে শুয়ে ১৫ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে মঙ্গলবার দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে মারা যায় সে।