নেপোটিজম বিতর্কে এবার ট্যুইটার বাধাল এক নতুন গন্ডগোল। রাহুল ভাট আর আলিয়া ভট্টের সৎ দাদা রাহুল ভট্টকে আলাদা করতে পারেনি ট্যুইটার। ফলে নেপোটিজম সংক্রান্ত যাবতীয় বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় ট্যাগ হচ্ছেন অভিনেতা রাহুল ভাট। শেষ পর্যন্ত নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডলকে হাতিয়ার করেছেন রাহুল ভাট এই ভুল শুধরে দেওয়ার জন্য।


বলিউডের অন্যান্য স্টার কিডদের মতোই, আলিয়া ভট্টও এখন সুশান্ত অনুরাগীদের তোপের মুখে পড়েছেন। ২০১২ সালে আলিয়ার বড় পর্দায় অভিষেক হয় কর্ণ জোহরের ছবি ‘স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার’-এর মাধ্যমে। এই ছবি তাঁর স্টার হওয়ার পথে প্রথম পদক্ষেপ ছিল। যদিও পরবর্তী ছবিগুলোতে আলিয়া নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছিলেন, তবু গত ১৪ জুন সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু তাঁর মসৃণ কেরিয়ার গ্রাফে বাধা হয়ে দাঁড়াল। ‘রাজি’ ছবির নায়িকার ট্যালেন্ট এখন ঢাকা পড়ে গিয়েছে স্টার-কিড হওয়া ও নেপোটিজম-এর সুবিধা ভোগ করা কুৎসায়। তাঁকে ঘিরে নিরন্তর বিতর্ক গড়ে উঠছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

নেপোটিজম বিতর্কে সরাসরি জড়িয়ে ফেলা হয়েছে ভট্ট পরিবারকে। এই পরিস্থিতিতে বাদ পড়েনি রাহুল ভাটের নাম। ট্যুইটার তাঁকে সনাক্ত করেছে আলিয়ায় দাদা হিসেবে। যাবতীয় বিরূপ কমেন্টে ট্যাগ করা হচ্ছে তাঁকেও। এদিকে সত্যিটা হচ্ছে আলিয়ার সৎ দাদা আলিয়ার সৎ দাদা রাহুল ভাট নন, তিনি রাহুল ভট্ট। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে তাই রাহুল ভাট স্পষ্ট করে জানিয়েছেন তিনি ভট্ট পরিবারের কেউ হন না, তাই বন্ধ হোক তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও ঘৃণা ওগরানো।