অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা বিষয়ক সংস্থা ইউএসসিআইআরএফ-ও এই বিলের নিন্দা করে বলেছে, নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে যে ধর্মীয় মাপকাঠি রাখা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে ‘গভীর উদ্বেগের’। তাদের দাবি, এই বিল যদি রাজ্যসভাতেও পাশ হয়ে যায়, তাহলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির কথা ভাবা উচিত মার্কিন সরকারের।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে জম্মু-কাশ্মীর ইস্যু নিয়েও সরব হয়েছেন ইমরান। তিনি দাবি করেন, ‘জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের উপর নিপীড়ন ও হিংসার অবসান হোক’। ইমরানের দাবি, ভারতের নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী কাশ্মীরবাসীর মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।
সোমবার মধ্যরাতে লোকসভায় পাশ হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল। রাজ্যসভায় বিল পাশ হবে কিনা, তা নিয়ে এখনও প্রশ্নচিহ্ন রয়ে গেছে। কিন্তু তার আগেই এই নিয়ে নিজেদের ক্ষোভ উগরে দিয়ে টুইটারে ইমরান খান লিখেছেন, ‘‘ভারতের লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ হয়েছে। আমরা এই বিলের তীব্র নিন্দা করছি। এটা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ও ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক চুক্তির বিরোধী।’’