বিলের উদ্দেশ্য পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচতে প্রাণভয়ে ভারতে চলে আসা অ-মুসলিমদের এদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া। ২০১৪-র ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, পার্সি, খ্রিস্টান, শিখরা ভারতীয় নাগরিক হিসাবে স্বীকৃতি পাবেন।
২৪৫ সদস্যবিশিষ্ট রাজ্যসভায় উত্তীর্ণ হতে বিলের পক্ষে চাই অন্তত ১২৩ জন সাংসদের ভোট।
এদিকে প্রিয়ঙ্কা গাঁধী ট্যুইট করে গতকাল সিএবি লোকসভায় অনুমোদিত হওয়ায় ধর্মান্ধতা, সংকীর্ণ মানসিকতার ভিত্তিতে কাউকে বাইরে রেখে দেওয়ার রীতির সঙ্গে ভারতের মিলন পূর্ণ হল বলে অভিমত জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, আমাদের পূর্বসূরীরা স্বাধীনতার জন্য নিজেদের জীবন, রক্ত দিয়েছেন। সেই স্বাধীনতায় সমানাধিকার, ধর্মাচরণের স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক আরও লিখেছেন, আমাদের সংবিধান, আমাদের নাগরিকত্ব, এক শক্তিশালী, ঐক্যবদ্ধ ভারতের স্বপ্ন আমাদের সকলের। আমাদের সংবিধান নিয়ম করে ধ্বংস করার ও আমাদের যাবতীয় শক্তির জোরে গড়ে ওঠা আমাদের দেশের মৌলিক ভিতকে খারিজ করার এই সরকারের এজেন্ডার বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করব।