একদিকে ‘কমনওয়েলথ সদস্য তথা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ, আরেকদিকে গণতন্ত্র সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করা একটি দেশ’-এই দুজনের বিরোধ, দ্বন্দ্বের কী তাত্পর্য্য হতে পারে ব্রিটেনের ওপর, তা নিয়ে কনজারভেটিভ পার্টির এমপি ফ্লিক ড্রামন্ডের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এমন অভিমত জানান জনসন।
এলাকায় উত্তেজনা প্রশমনে ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক ও সামরিক স্তরে আলোচনায় সামিল হলেও পাঙ্গং সো, গালওয়ান উপত্যকা ও পূর্ব লাদাখের অন্যান্য সংঘাতের ক্ষেত্রগুলোয় চিন সামরিক উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়িয়েছে বলে খবর।
পরিস্থিতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল লোকজনকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, গালওয়ান উপত্যকায় চিনের সেনাবাহিনী বেশ ভাল সংখ্যায় সেনা জওয়ান মোতায়েন করেছে। গত ১৫ জুন সেখানেই দুপক্ষের সেনাবাহিনীর মধ্যে হিংসা ছড়ায়। সংঘর্ষে এক জওয়ান সহ ২০ জন ভারতীয় জওয়ান প্রাণ হারান।
একটি সূত্রকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা বলেছে, পাঙ্গং সাও লেক সংলগ্ন ফিঙ্গার এলাকায় চিনারা বাহিনী মোতায়েন, নির্মাণকাজের মতো সামরিক তত্পরতা বাড়িয়েই চলেছে।
প্রসঙ্গত, এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও চিন-ভারত সীমান্ত সংঘাত সমাধানে সহায়তার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।