নয়াদিল্লি: রাত বাড়তেই নিয়ন্ত্রণরেখায় পাক হামলা। পাঞ্জাবের ফিরোজপুরে পাক-হামলায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। একাধিক ছবিতে ইতিমধ্যেই ধরা পড়েছে সেই ভয়াবহ ছবি। বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন এক স্থানীয় প্রৌঢ়।
আরও পড়ুন, ভারতের প্রত্যাঘাতের পরই, জরুরি বৈঠক ডাকলেন পাক প্রধানমন্ত্রী !
সংবাদ সংস্থা ANI এর সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, প্রথমে আমার ছেলে দেখতে পায়। আমাদের উপর দিয়ে কী যেনও মুহূর্তেই চলে গেল। এরপর বারান্দায় এসে দেখি, ক্ষণিকের জন্য মনে হয়, আমাদের দিকেই ধেয়ে আসছে। এরপরেই আমরা প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে পালাই। পড়ে গিয়ে হাঁটুতে চোটও পেয়েছি। আমার ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। আমারা পরিবারের সবাই ছিলাম। এমন সময় কারেন্টও অফ হয়ে যায়। ছাদে গিয়ে দেখতে পাই, বিশাল বড় কিছু একটা লাল রঙের দূরে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। সকালের আলো ফুঁটতেই চাষের জমিতে এসে দেখি, বিস্ফোরণের পর সেটা পড়ে আছে।'
ফের পাকিস্তানের মুখে ঝামা ঘষে দিল ভারত। কখনও ডিফেন্সিভ অ্যাটাকে হামলা করতে আসা মিসাইল, ড্রোন থেকে পাক-যুদ্ধবিমান, পরপর গুঁড়িয়ে দিল ভারতের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম S-400।আবার কখনও পুরোদস্তুর অ্যাটাকিং মোডে পাকিস্তানে ঢুকে করা হল জোরালো প্রত্যাঘাত। পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে লাহোর বাহাওয়ালপুর, শিয়ালকোট -এর মতো পাকিস্তানের একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিকে টার্গেট করে ভারতীয় সেনাবাহিনী আরও একবার বুঝিয়ে দিল, শত্রুদের শিক্ষা দিতে কতটা সুকৌশলে ঘুঁটি সাজিয়েছে তারা।এই পরিস্থিতিতে আরও একবার সামনে চলে এল পাক-অন্দরমহলের নাস্তানাবুদ অবস্থা।একের পর এক পাকিস্তানের সাংসদের মুখে শোনা যাচ্ছে নিজেদের প্রশাসনেরই তীব্র সমালোচনা!
গভীর রাতে 'অপারেশন সিঁদুর'-এ দেওয়া হয়েছে পহেলগাঁও হামলার জবাব। পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি।নিখুঁত পরিকল্পনা আর অব্য়র্থ লক্ষ্য়ভেদে মাত্র ২৫ মিনিটেই নিজেদের ক্ষমতা বুঝিয়ে দিয়ে এসেছে ভারতীয় সেনা।তার পর থেকেই কার্যত দিশেহারা পাকিস্তান। ভারত পাকিস্তানের উপর একাধিক মিসাইল হামলা করেছে। ধারে-ভারে ভারতের থেকে কয়েকগুণ পিছিয়ে থাকা তাঁদের দেশকে বাঁচাতে ভগবানই ভরসা, বুঝে গেছেন পাকিস্তানের জনপ্রতিনিধিরাও।