নয়াদিল্লি: সীমান্তে সংঘর্ষ, বড় সিদ্ধান্ত নৌ সেনার। আগামী ১২ মে পর্যন্ত আরব সাগরে যুদ্ধ অনুশীলন করবে নৌ সেনা। ১৩ মে পর্যন্ত আরব সাগরে অনুশীলন করার কথা পাক নৌসেনার।
আরও পড়ুন, ভারতের ক্ষতি করতে মরিয়া পাকিস্তান, সিঁদুরে মেঘ রাজ্য়ের সীমান্তগুলো নিয়েও, যার মধ্যে রয়েছে এই অংশ !
রাতে ফের পাকিস্তানের ড্রোন হামলার চেষ্টা। যদিও শেষ অবধি রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরে পাকিস্তানের ড্রোন হামলার সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে খবর। ভারতীয় সেনার প্রত্যাঘাতে মাটিতে পড়ল পাক ড্রোন। পাকিস্তানের হামলার রাতভর জবাব ভারতের তিন বাহিনীর। স্থলবাহিনী, নৌসেনা, বায়ুসেনার একযোগে অপারেশন। লাহৌর, রাওয়ালপিণ্ডি সমেত পাকিস্তানের ১৬টি শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি।
শুধু হামলা নয়, ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টাও চালাচ্ছে পাকিস্তান। সাম্বা সেক্টরে গভীর রাতে সীমান্ত পেরিয়ে ঢোকার চেষ্টা ১২ পাক জঙ্গির । সতর্ক বিএসএফ, গুলিতে নিহত ৭ জইশ জঙ্গি। পুঞ্চে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর রাত থেকে টানা গোলাবর্ষণ পাক সেনার। পাক সেনার গোলাবর্ষণের কড়া জবাব দিচ্ছে ভারতও। ভারতের প্রত্যাঘাতের ভয়ে থরহরিকম্প পাকিস্তান। PSL-এর বাকি ম্যাচ পাকিস্তান থেকে সরিয়ে সংযুক্ত আরব আমীরশাহীতে নিয়ে গেল পাক সরকার। রাওয়ালপিণ্ডি, মুলতান এবং লাহৌরে এই ম্যাচগুলি হওয়ার কথা ছিল।
প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের মিসাইল হানা প্রতিহত করতে, ভারতের প্রধান অস্ত্র হয়ে উঠেছে, অ্য়ান্টি মিসাইল এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম 'S-400' ট্রায়াম্ফ। যা সারা বিশ্বের মধ্য়ে আধুনিকতম। ৬০০ কিলোমিটার দূরে থাকা লক্ষ্যবস্তুকেও অনায়াসে খুঁজে নেয় এই অস্ত্র। তারপর আলোর গতিতে ছুটে যায় ক্ষেপণাস্ত্র। S-400!!! ভারতীয় সেনার অস্ত্র ভাণ্ডারের সুদর্শন চক্র। এবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সেই ব্রহ্মাস্ত্রই ঝুলি থেকে বার করল ভারত! আর ভারতের সুদর্শন চক্রের প্রথম আঘাতেই, খানখান হয়ে গেল পাকিস্তানের মিসাইল! S 400 আদতে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। অর্থাৎ আকাশপথে শত্রুপক্ষ আক্রমণ করলে তা প্রতিহত করে।
বিশ্বের আধুনিকতম অ্য়ান্টি মিসাইল এয়ার ডিফেন্স সিসটেম হল S-400। ৬০০ কিলোমিটার দূরে থাকা লক্ষ্যবস্তুকেও অনায়াসে খুঁজে নেয় এই অস্ত্র। ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত পরিসরে বিধ্বংসী হামলা চালাতে সক্ষম। S-400 যেভাবে শত্রুপক্ষের মিসাইল বা ড্রোন আক্রমণ প্রতিহত করে, তা দেখার মতো!এই অ্য়ান্টি মিসাইল এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের চারটে লঞ্চিং টিউব থাকে। শত্রুপক্ষের ছোড়া মিসাইলের আঁচ পেলেই, এখান থেকে আলোর গতিতে ছুটে যায় ক্ষেপণাস্ত্র। তারপর নিখুঁত লক্ষ্য়ভেদে আকাশেই শত্রুপক্ষের ছোড়া মিসাইল বা ড্রোনকে ধ্বংস করে দেয়।