কার্গিল রিভিউ কমিটির সুপারিশ অনুসারে ২০০০ সালেই হেরন মানবহীন ড্রোন কেনা শুরু হয়েছিল। বর্তমানে এই ড্রোন নিয়োগ করে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বায়ুসেনা। লাদাখ সেক্টরে হেরন ইউএভি ব্যবহার করে বায়ুসেনা ও সেনার নজরদারি ও টার্গেট অ্যাকুইজিশন ব্যাটারিগুলি। ১০ কিমির বেশি উচ্চতায় একটানা দুদিনের ওপর উড়তে উড়তে নজরদারি চালাতে পারে এই ড্রোন।
এদিকে বায়ুসেনার বালাকোট অভিযান পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেওয়া জরুরি আর্থিক ক্ষমতার আওতায় গত বছর ইজরায়েল থেকে যে ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র এসেছিল, সেগুলি আরও কয়েকটি কিনতে চাইছে সেনাবাহিনী। শেষবার ১২টি লঞ্চার, ২০০টি স্পাইক ক্ষেপণাস্ত্র কিনেছিল সেনাবাহিনী। ঘটনাচক্রে লাদাখ সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলএসি) কাছে প্রচুর ট্যাঙ্ক মোতায়েন করেছে চিন। সেজন্যই ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের ধার বাড়াতে চলেছে ভারত।