সান্দাকফু: সিকিমের (Sikkim) লাচেন (Lachen) ও ছাঙ্গুতেও (Changu) বরফ পড়া (Snowfall) শুরু হয়েছে। গতকাল ছাঙ্গুতে (Changu) আটকে পড়েন প্রায় ৪০০ পর্যটক। তাঁদের উদ্ধার করে বিভিন্ন সেনা ক্যাম্পে রাখা হয়েছে। আবহাওয়ার (Weather) উন্নতি হলেই ফিরিয়ে আনা হবে ওই পর্যটকদের। অন্যদিকে, কলকাতায় (Kolkata) যখন পারদ ঊর্ধ্বমুখী, তখন বরফ দেখতে সান্দাকফুতে (Sandakphu) পর্যটকের ঢল। গতকাল থেকেই তুষারপাত শুরু হয়েছে। বরফের চাদরে ঢেকেছে সিঙ্গালিলা ন্যাশনাল পার্ক (Singalila National Park)। কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে উপরি পাওনা তুষারপাত (Snowfall)। ফলে খুশি পর্যটকরা। 


তখন সান্দাকফু ও টাইগার হিলে (Tiger Hill) তুষারপাত। তুষারপাত (Snow Fall) দেখতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত পর্ষটকরা (Tourist)। আবহাওয়া দফতরের (Weather Report) পূর্বাভাস, আগামী কয়েক দিন বঙ্গে শীতের আমেজ থাকলেও, কনকনে ঠান্ডা থাকবে না।


বড়দিনে (Christmas) সান্তার (Santa) উপহার। নৈসর্গিক শুভ্রতায় ঢাকা সান্দাকফু! পথ, ঘাট, বাড়ি-সবকিছুই বরফের চাদরে ঢাকা। শনিবার মরসুমের প্রথম বরফের স্পর্শ পেল সান্দাকফু। সাদা পরফিসা চাদরে ঢাকল সিঙ্গালিলা ন্যাশনাল পার্ক (Singalila Natinal Park)। অন্যদিকে, মরসুমের প্রথম তুষারপাতের স্বাদ পেল পেল দার্জিলংও (Darjeeling)। তুষারপাত হল টাইগার হিলেও।


সান্দাকফুর (Sandakphu) পাশাপাশি, এ দিন সকালে টাইগার হিলে (Tiger Hill) তুষারপাতের সাক্ষী হন পর্যটকরা। শিলাবৃষ্টি হয়েছে চটকপুরেও (Chatakpur)। একদিকে যখন কনকনে ঠান্ডা পাহাড়, তখন পারদ ঊর্ধ্বমুখী কলকাতায়। সামান্য বেড়ে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শনিবার পৌঁছয় ১৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে যা স্বাভাবিক। 


আলিপুর আবহাওয়া দফতরের (Alipur Weather Office) পূর্বাভাস, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে উত্তুরে হাওয়া বাধা পাওয়ায় আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা বাড়বে। যার ফলে বছর শেষে শীতের আমেজ  থাকলেও, হাড়কাঁপানো ঠান্ডার সম্ভাবনা আপাতত নেই। ঝঞ্ঝা বিদায় নিলে উত্তুরে হাওয়ার হাত ধরে জাঁকিয়ে শীত পড়ার সম্ভাবনা। 


আরও পড়ুন: South 24 Paraganas Tiger Scare: কেল্লার জঙ্গলের পর ডোঙ্গাজোড়া গ্রাম! মিলল পায়ের ছাপ, চারদিন ধরে লুকোচুরি  রয়্যাল বেঙ্গলের