COVID-19 Live Updates: বছরের শেষ দিনে দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত ২২৬ জন

COVID Situation Live Updates: করোনা সংক্রান্ত খবর জানতে চোখ রাখুন।

Continues below advertisement

LIVE

Background

নয়াদিল্লি: তিন বছর কাটতে চললেও অতিমারি থেকে রেহাই পাওয়ার ইঙ্গিত নেই (Pandemic)। বরং নোভেল করোনাভাইরাসের নয়া রূপ এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে চিনে (COVID in China)। তাতে আশঙ্কিত গোটা বিশ্ব (COVID-19 Live Updates)। সেই আবহেই চিনের কাছে করোনার নয়া রূপ সম্পর্কে আরও একবার বিশদ তথ্য চেয়ে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কত সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন, কত জন মারা যাচ্ছেন, তার দৈনিক হিসেব পাঠাতে হবে বলে চিনকে জানাল হু (COVID Situation Live Updates)। 

আগামী ৩ জানুয়ারি সার্স কোভ-২ ভাইরাসের চরিত্রবদল নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসছে হু-র (WHO) প্রযুক্তি উপদেষ্টা কমিটি। তাতে চিনের বিজ্ঞানীদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সেখানে জিনোম সিকোয়েন্সিং থেকে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা, সবকিছুর পরিসংখ্যান দিতে বলা হয়েছে চিনকে। 

এর আগে, বৃহস্পতিবার হু প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস জানান, চিনে যে হারে কোভিড সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে অবিলম্বে বিশদ তথ্য জানা প্রয়োজন। নইলে পরিস্থিতির আঁচ পাওয়া সম্ভব নয়। 

উল্লেখ্য, তিন বছর কাটতে চললেও, নতুন করে ঘাড়ের উপর নিঃশ্বাস ফেলছে করোনা। চরিত্র বদলে আগের থেকেও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে তার নয়া রূপ BF.7. এখনও পর্যন্ত যে খবর সামনে আসছে, সেই অনুযায়ী, প্রতিদিন প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষ সেখানে আক্রান্ত হচ্ছেন। দৈনিক মৃত্যুও ৫ হাজারের উপর ঘোরাফেরা করছে। 
 
এই পরিস্থিতির জন্য চিনের কড়া বিধিনিষেধকেই দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, 'জিরো কোভিড' নীতির রূপায়ণ করতে গিয়ে পান থেকে চুন খসলেই আরটিপিসিআর পরীক্ষা, নিভৃতবাস ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছে সে দেশের সরকার। তাতে সে দেশের মানুষ করোনার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সুযোগই পাননি, তৈরি হয়নি "হার্ড ইমিউনিটি'। তাই সরকারি বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, আন্দোলনের জেরে বিধিনিষেধ আচমকা তুলে নেওয়ায় হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমণ। 
 
এই মুহূর্তে চিনফেরত যাত্রীদের জন্য কোভিড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ইতালি, জাপান এবং তাইওয়ানের মতো দেশ। 
Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola