নয়াদিল্লি : আজ বিশ্বকর্মা পুজো। ভাদ্রমাসের সংক্রান্তি। আগামী কাল থেকেই আশ্বিনের সূচনা। দুর্গাপুজোর ঢাকে কাঠি পড়ে গেল। বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইটে নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন,  ' বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা।  দেব-শিল্পীর আশীর্বাদ যেন দেশবাসীর সঙ্গে থাকে।  দেশ যেন উন্নতি ও সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরও সাফল্য পায়। ( ' भगवान विश्वकर्मा जयंती के पावन अवसर पर आप सभी को हार्दिक शुभकामनाएं। देशवासियों पर देवशिल्पी की कृपा सदैव बनी रहे और हमारा देश प्रगति और समृद्धि की नित नई ऊंचाइयों को प्राप्त करता रहे।)




সেই সঙ্গে মোদি ট্যুইট করেছেন মন কি বাতের একটি ভিডিও। মন কি বাত - এর ৮০ তম পর্বে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ' প্রিয় দেশবাসী, আর কয়েকদিনের মধ্যেই বিশ্বকর্মা জয়ন্তী । ভগবান বিশ্বকর্মা  সৃজনশীলতার প্রতীক হিসেবে পূজিত হন। কেউ নিজের দক্ষতায় কোনও কিছু সৃষ্টি করেন, তা সে সেলাই-ফোঁড়াই হোক, বা সফটওয়্যার বা যাঁরা কৃত্রিম উপগ্রহের জন্য কাজ করছেন, এ সবই ভগবান বিশ্বকর্মার  মহিমা। ' তিনি আরও বলেন, যত বড় বা ছোট সৃষ্টিই হোক না কেন, শিল্পকর্ম নতুন হোক বা পুরনো, সবকিছুর কৃতিত্ব বিশ্বকর্মাকেই উত্সর্গ করা হয়। মনে করা হয়, সব উন্নয়ন, দক্ষতা, শিল্পকর্ম ভগবান বিশ্বকর্মারই আশীর্বাদ। সেই জন্যই পূজিত হল শিল্পের দেবতা শ্রীবিশ্বকর্মা। বলা হয়, যিনি সৃষ্টি আর নির্মাণের  কাজ করেন তিনিই বিশ্বকর্মা।'

আরও পড়ুন :


Vishwakarma Puja: ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো, রইল নির্ঘণ্ট


আজ করোনা আবহেই বিভিন্ন জায়গায় হচ্ছে বিশ্বকর্মা পুজো। গত দুই বছরে ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা টানাপোড়েন । শিল্পও নানারকম প্রতিবন্ধতার সম্মুখীন হয়েছে। লকডাউনের পর ধুঁকছে বহু কলকারখানা। করোনা কাঁটায় শ্রমিকরা হারিয়েছেন কাজ। অনেকে কাজ ছেড়ে ফিরে গেছেন গ্রামে-গঞ্জে। এই পরিস্থিতিতেই ছোট আকারে হচ্ছে বিশ্বকর্মা পুজো।