চেন্নাইয়ে স্বামীনাথন বলেছেন, এই মুহূর্তে ভারতে বিভিন্ন সংস্থা ৮টি করোনা টিকা তৈরি করছে। সাধারণত, একটি টিকা তৈরি করতে ৫ থেকে ১০ বছর লাগে। তবে অতিমারীর কারণে এখন অন্তত দেড় বছর তো লাগবেই।
স্বামীনাথন বলেছেন, এখনও পর্যন্ত কোনও করোনা টিকা সাফল্য পেয়েছে বলে তাঁদের কাছে খবর নেই। টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ডেটার খবর পাওয়া গেলে তারপর ইস্যু করা হবে অথরাইজেশন লাইসেন্স। তিনি বলেছেন, তামিলনাড়ুতে করোনায় মৃত্যুর বার কম, দ্রুত পরীক্ষায় মানুষের প্রাণ বাঁচছে। তিনি বলেছেন, আগামী ১ বছর মাস্ক পরতে হবে, সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং পালন করতে হবে। একমাত্র এভাবেই করোনা ঠেকানো সম্ভব।
তবে তিনি বলেছেন, লকডাউনের কড়াকড়ি বরাবর বজায় রাখা সম্ভব নয়, তাই করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় পর্যায়ের আক্রমণ ঠেকানো সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। কড়াকড়ি যে মুহূর্তে তুলে নেওয়া হচ্ছে, সেই মুহূর্তে সংক্রমণ বাড়ছে, কোনও দেশ এই জীবাণুর ছড়িয়ে পড়া রুখতে পারেনি। সংক্রমিতের সংখ্যা কমানোই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য, সৌম্যা স্বামীনাথন বলেছেন।